উত্তর কলকাতায় এবার দক্ষিণের পূর্ণ আমেজ। মনে হবে একটুকরো দক্ষিণ যেন উঠে এসেছে হরিতকী বাগান সার্বজনীন দুর্গোৎসবের পুজো মণ্ডপে। কারণ এই উদ্যোক্তাদের থিম কথাকথি। প্রাচীন ভারতের ঐতিহ্য তুলে ধরাই এই উদ্যোক্তাদের মূল উদ্দেশ্য
গতবারের থেকেও এবার একটু অন্যভাবে পুজো পরিকল্পনা করেছে দমদম তরুণ দল। দমদম তরুণ দলের এবারের বিশেষ আকর্ষণ 'সিটি অব জয়'। সাবর্ণ্য রায় চৌধুরীর হাত ধরে বাংলায় দুর্গাপুজোর সূচনা থেকে আজকের থিম পুজোর পুরোটাই 'সিটি অব জয়'-এর মাধ্যমে তুলে ধরবেন দমদম তরুণ দল। পুরো মন্ডপটির আনাচে-কানাচে রয়েছে আকর্ষণ। পরিবেশ সচেতনতা ও কোভিডের কথা মাথায় রেখেই পুজোর আয়োজন করা হচ্ছে।
এই পুজোয় ৬৬ পল্লীর ভাবনা ফের ফিরে আসুক এক থালায় খাওয়ার খুনসুটি, ফিরে আসুক জেঠতুতো, খুড়তুতো ভাইবোনেদের সাথে বেড়ে ওঠা। ফিরে আসুক একান্নবর্তী পরিবার। ৬৬ পল্লীর এই ভাবনার থিমেই এবার সেজে উঠছে পুজো মন্ডপ।
আমাদের ছোটবেলায় পাড়ায় পাড়ায় শিল কাটাতে আসতেন জনা কয়েক মানুষ। ওটাই ছিল তাঁদের পেশা। ২০০০ সালের আগে পর্যন্ত পাড়ায় পাড়ায় দুপুরে আওয়াজ উঠত শিল কাটাও। কিন্তু কালের নিয়মেই ধীরে ধীরে হারিয়ে গিয়েছে এই পেশা।
পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহ্যের নজির মিলবে ঠাকুরপুকুর এসবিআই পার্কের পুজোতে। লোক শিল্পকে সকলের সামনে তুলে ধরতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছেন ঠাকুরপুকুর এসবিআই পার্কের পুজো কমিটির সদস্যরা। সেখানে এবছরের পুজোর থিম ‘লোকশিল্প প্রবাহ’।
কলকাতা তথা বাংলার মুর্তি তৈরির প্রাণকেন্দ্র হল কুমোরটুলি। সেই এলাকারই নিজস্ব পুজো। তাই প্রতিমা থেকে মণ্ডপসজ্জা- সবেতেই যে একটা অন্য ছোঁয়া থাকবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। স্থানীয়দের কথায় এই পুজো এবার থিমে অন্য একটা মাত্রা আনবে।
বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির দৌলতে বহু অসম্ভব আজ সম্ভব হয়েছে। তবে, বিজ্ঞান কি শুধুই আশীর্বাদ হিসেবে এসেছে মানুষের জীবনে? হয়তো তা নয়। কিছু ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার বিভীষিকা ডেকে এনেছে আমাদের জীবনে। এই বার্তা দিতে তৈরি হচ্ছে বেহালার দেবদারু ফটকের পুজো মণ্ডপ।
আলোর রোশনাই প্যান্ডেল আলোকিত হলেও, আলোকশিল্পীদের মেহনত অন্ধকারেই থেকে যায়। কতজন দর্শক আলোকশিল্পীদের নামের সঙ্গে পরিচিত হন, তা হাতে গুণে বলা যাবে।
শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে তবেই আপনি কিন্তু ফিট থাকবে। দিনরাত ফিট আর ওজন কমানোর জন্য অনেক কিছুই করছেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন কমছে না। এমনটা যদি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে বদল করতে হবে রাতের খাবারের সময় আর মেনু।
শুক্র পর্বতকে একজন ব্যক্তির জীবনে সুখ, সমৃদ্ধি, প্রেম, সম্পদ এবং বিলাসের কারণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এমনভাবে বিশ্বাস করা হয় যে শুক্র পর্বত যদি কোনও ব্যক্তির হাতের তালুতে থাকে তবে এই জাতীয় ব্যক্তিদের জীবনে কখনও আর্থিক সমস্যায় পড়তে হয় না