হঠাৎ ভিনসেন্ট ভ্যান গঘ কেন। কেনই বা বকুল বাগানের এবারের থিম সেই বিখ্যাত স্টারি নাইট? এই থিম বেছে নেওয়ার পিছনে রয়েছে এক গৌরব। সেটা অবশ্যই বাংলার গৌরব, বাংলার সম্মান।
নচিকেতা পাগলা জগাই গানের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হচ্ছে বাঘাযতীন বি অ্যান্ড সি ব্লক-এর পুজো প্যান্ডেল। এমনই জানান কমিটির সদস্য অনিক ভট্টাচার্য।
আমাদের ক্লাবের ছোট সদস্যরা কোনও পেশাদার শিল্পীকে নিযুক্ত না করেই মন্ডপ সাজসজ্জার পুরো কাজটি করার দায়িত্ব নিয়েছেন। আমাদের মূর্তি আগের মতই একই সাজে তৈরি হয়েছে, আধুনিকতার সামান্য ছোঁয়ায় এবারও সেই ঐতিহ্যের পুনরাবৃত্তি ঘটবে। আমরাও চেষ্টা করেছি পুজোকে পরিবেশবান্ধব করে তুলতে।
এই অসামান্য অডিও সিরিজ এক্সুসিভলি শুনুন মির্চি অ্যাপ-এ। মির্চি এন্টারটেইনমেন্ট নেটওয়ার্ক ইন্ডিয়া লিমিটেডের মালিকানাধীন, একটি রেডিও বিনোদন সংস্থা, যা রেডিও মির্চি ৬৩টি শহরে ৭৩টি ফ্রিকোয়েন্সি সহ ভারতের বৃহত্তমত বেসরকারি এফএম রেডিও ব্র্যান্ড পরিচালনা করে।
১৯২৬ সালে পুজো শুরু হয়েছিল। এটি শহরের তৃতীয়তম প্রাচীন সর্বজনীন পুজো। স্বাধীনতার অনেক আগে শুরু হয়েছিল এই পুজো। অনুশীলন সমিতির হাত ধরে এই পুজোর সূচনা।
বালুচরী নামের মধ্যেই রয়েছে আভিজাত্য,প্রতিটি শাড়ি যেন কথা বলে, প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও অভিনবত্ব ফুটিয়ে তুলেছেন বিখ্যাত বালুচরী শিল্পী অমিতাভ পাল, এবারে তার নতুন ডিজাইনের শাড়ির নাম রেখেছেন অরুনিমা
রান্না ঘরের জানালার ফাঁক থেকে হঠাতই দীর্ঘ হাত বের করে শিশুটিকে এনে দিলেন তার মায়ের কাছে। একফোঁটা জলেও সে ভিজে যায় নি। শিশুর মা তো দেখে বিহ্বল। উনি নিষেধ করলেন ঘটনাটি যেন প্রচার না পায়
চলতি বছরে বাঘাযতীন তরুণ সংঘের থিম হলো- 'মুক্ত করো ফাঁস'। এই ভাবনার মধ্য দিয়ে মায়ের কাছে আবেদন এবং সাধারণ মানুষের কাছে বিশেষ বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে বাঘাযতীন তরুণ সংঘ। আমাদের মধ্যে সেই চেতনার উন্মেষ হোক যেখানে প্লাস্টিক অসুরের বিনাশ হবে এবং ধরিত্রী মাকে এই অসুরের হাত থেকে রক্ষা করাই হবে সকলের প্রধান দায়িত্ব।
আমরা আপনাকে ঘরে বসেই এমন কিছু উপায় বলতে যাচ্ছি, যার মাধ্যমে আপনি কয়েক মিনিটের মধ্যেই রূপার গয়না, বাসন বা কয়েনকে আগের মতো উজ্জ্বল করতে পারবেন।
প্রত্যেক বারের মতোই এবারেও নয়া ভাবনা উপস্থাপন করছে রাজডাঙা নব উদয় সংঘ । চলতি বছরে রাজডাঙা নব উদয় সংঘের থিম হলো- 'অশনি সংকেত'। গ্লোবাল ওয়ার্মিং যেভাবে বাড়ছে তাতে ক্রমশ ধ্বংসের দিকে এগিয়ে চলছে পৃথিবী। গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের সচেতনতাই 'অশনি সংকেত'-এর মধ্য দিয়ে ফুটিয়ে তুলবে রাজডাঙা নব উদয় সংঘ।