হস্তি শাবকের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য। বাঁকুড়া উত্তর বন বিভাগের বড়জোড়া রেঞ্জ এলাকার ঘটনা। কয়েকটি শাবক সহ ৪২ টি হাতির একটি দল ওই এলাকায় রয়েছে। আজ সকালে একটি হস্তি শাবক মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। প্রাথমিক অনুমান ইলেকট্রিক শকেই মৃত্যু হয়েছে শাবকটির। তবে ময়না তদন্তের পরই সব জানা যাবে। শাবকটিকে ময়না তদন্তের জন্য বেলিয়াতোড় ফরেস্ট অফিসে পাঠান হয়েছে।
ক্যানেলের জলে 'অকাল বন্যা' বাঁকুড়ায়। কংসাবতী নদীর মেন ক্যানেলের পাড় ভেঙে বিপত্তি গ্রামে। প্রবল জলের স্রোতে কয়েক বিঘা জমির ফসল নষ্ট। একমাত্র যাতায়াতের মাটির রাস্তাও ভেঙে তছনছ। বিষ্ণুপুরের ঘুঘিমোড়া ও বাসুদেবপুরের দাগাশোল জঙ্গলের পাড় ভেঙ্গে জলমগ্ন এলাকা। জঙ্গলের পাড় ভেঙ্গে জলমগ্ন এলাকা।
বাঁকুড়ার তিন পুরসভায় ভোটের জন্য ১ হাজার ৯২ জন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তার মধ্যে ১৪ জন ইন্সপেক্টর, ২০৯ জন এএসআই, ৪৩৯ জন সশস্ত্র পুলিশ, ৩৯৭ জন লাঠিধারী পুলিশ থাকবে বলে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে।
ফের হাতির আতঙ্কে তটস্ত বাঁকুড়া জেলার বাসিন্দারা। জানা গিয়েছে, রাস্তা হারিয়ে এবার দিশেহারা হয়ে পড়েছে দশটি হাতির একটি দল।
পশ্চিমী ঝঞ্জার জেরে গত মঙ্গলবার থেকে দফায় দফায় বৃষ্টি শুরু হয় বাঁকুড়া জেলায়। বুধবার রাতে জেলার বেশ কিছু এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ ভারী বৃষ্টি হয়। আর এই বৃষ্টির মাঝেই বুধবার রাতে আচমকাই বাঁকুড়ার ছাতনায় শিলাবৃষ্টিও হয়।
বিজেপি-র এই কর্মকাণ্ড নিয়ে ইতিমধ্যেই সাড়া পড়ে গিয়েছে জেলার রাজনৈতিক মহলে। বিজেপি জেলা সভাপতির দাবি, ইতিমধ্যেই প্রচুর মানুষ বিজেপির প্রার্থী হতে আবেদন করেছেন ড্রপ বক্সের মাধ্যমে।
রাজ্যে বেড়ে গিয়েছিল করোনার সংক্রমণ। সেই কারণে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তেই একাধিক হাসপাতালকে করোনা হাসপাতালে পরিণত করা হয়েছিল। করোনার বাড়বাড়ন্তের জেরে ওন্দা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালটিকেও সাধারণ হাসপাতাল থেকে করোনা হাসপাতালে পরিবর্তন করা হয়েছিল।
পর্যাপ্ত পরিমাণ শিক্ষকের অভাব থাকার ফলেও অনেক পড়ুয়াও ওই স্কুল ছেড়ে অন্যত্র গিয়ে ভর্তি হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আর সেই কারণেই ধুঁকতে বসা এই স্কুলদুটিকে বন্ধ করে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে জেলা স্কুল শিক্ষা দফতর।
দীর্ঘদিন ধরে মায়ের উপর আত্যাচারের অভিযোগ। অভিযোগ বৃদ্ধার ছেলে ও পুত্রবধূর বিরুদ্ধে। এমনকি বৃদ্ধাকে বাড়িছাড়া করারও অভিযোগ ওঠে। বাধ্য হয়েও বৃদ্ধা আশ্রয় নেন তাঁর মেয়ের বাড়িতে।
স্বামী গোপাল দত্তর ছিল গুড়ের ব্যবসা। ব্যবসার আয়ে স্বামী বাঁকুড়া শহরের পালিতবাগানে কিনেছিলেন মস্ত বাড়ি। চার মেয়ে ও ২ ছেলেকে লেখাপড়া শিখিয়ে বড় করেছিলেন শেফালি দত্ত। তিন মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছিল আগেই।