ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশের একজন হেড কনস্টেবল, যিনি ভোটগ্রহণ দলকে পাহারা দিচ্ছিলেন, শুক্রবার ছত্তিশগড়ের গারিয়াবন্দ জেলায় নকশালদের একটি ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে প্রাণ হারান।
নকশালরা আইইডি বিস্ফোরণ ঘটায়। তবে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তা নিশ্চিত করা হয়নি। পাল্টা হামলায় কয়েকজন নকশালও আহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
এসপি জানিয়েছেন, নিহত উদয় আসামের বেশ কয়েকটি ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল। ডুমডুমা স্টেশন ইনচার্জ ভাস্কর কলিতা খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনি।
এই দুটি বোমাই ২০ জানুয়ারি বসানো হয়েছিল। ২১ জানুয়ারি, এই দুটি বোমা ২০ মিনিটের ব্যবধানে বিস্ফোরিত হয়েছিল। প্রথম বোমা বিস্ফোরণে ৯ জন আহত হন।
দুটি ঘটনার পর স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। সোমবার ভোর থেকে ডাংরি এলাকার প্রধান চত্বরে মৃতদেহ নিয়ে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার রাজোরি বনধের ডাক দেওয়া হয়েছে। আন্দোলনকারীদের চোখে জলের পাশাপাশি ক্ষোভও রয়েছে।
সোমবার গভীর রাতে জম্মু জেলার ফালাইন মন্ডলের সীমান্ত এলাকায় একটি পুলিশ পোস্টের কাছে পাকিস্তানি ড্রোন দেখতে পাওয়া যায়। এই ড্রোন থেকে ফেলে দেওয়া দুটি টাইমার লাগানো আইইডি পাওয়া গেছে বলে ভারতীয় সেনার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
দিল্লিতে (Delhi) আইইডি (IED) উদ্ধার নিয়ে বহু-সংস্থা তদন্ত শুরু করল দিল্লি পুলিশ (Delhi Police)। স্থানীয় দুষ্কৃতীদের সঙ্গে পাকিস্তানি (Pakistan) গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই (ISI) সমর্থিত সন্ত্রাসবাদী দলও এই ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
পঞ্জাব পুলিশের বিশেষ টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) মাদক ও বিস্ফোরক সম্পর্কে নির্দিষ্ট ইনপুটের ভিত্তিতে একটি তল্লাশি অভিযান শুরু করে। এই তল্লাশিতেই আটক হয় ব্যাগটি।
অভিযুক্ত মিনহাজ আহমেদ জম্মু ও কাশ্মীরের দুই আল কায়েদা জঙ্গির থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে জঙ্গি হয়। এই ব্যক্তি আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন এজিএইচ (আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ) এর জন্য সদস্যদের নিয়োগ এবং নাশকতামূলক কার্যকলাপ করার জন্য হাত মিলিয়ে ছিল।
অসম রাইফেলসের জওয়ান এল. ওয়াংশু বিস্ফোরণের পরে ঘটনাস্থলেই মারা যান। তার আহত সহকর্মীকে নিকটবর্তী হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।