পরেশের বিরুদ্ধে একাধিক থানায় অভিযোগ দায়ের হতে থাকে। তেমনই তালতলা থানায় একটি অভিযোগ করেন বামপন্থী নেতা মহম্মদ সেলিম।
পুলিশ দাবি করেছে যে CRPC এর ৪১এ ধারার অধীনে তার বিরুদ্ধে জারি করা নোটিশ পাওয়ার পরে, পরেশ রাওয়াল তালতলা থানার তদন্তকারী অফিসারকে একটি ইমেল লিখেছিলেন যাতে তিনি তার কাজের সময়সূচী নিয়ে ব্যস্ত থাকায় হাজির হওয়ার জন্য প্রায় ছয় সপ্তাহ চেয়েছিলেন।
বাঙালিদের জন্য কি মাছ ভাজবে- পরেশ রাওয়ালের বিতর্কিত মন্তব্য। তারই পরিপ্রেক্ষিতে কলকাতা পুলিশ সমন জারি করে। হাজির হওয়ার জন্য কিছুটা সময় চেয়েছেন অভিনেতা সাংসদ।
সোশ্যাল মিডিয়াতেও দেখা গিয়েছে বিরোধী কমেন্টের ঝড়। এবার আইনগত ভাবে সেই ‘বাঙালি বিরোধীতার’ বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামলেন বামপন্থী নেতা মহম্মদ সেলিম।
কুণাল ঘোষ এদিন আরও বলেন এটাই বিজেপির সংস্কৃতি। তৃণমূল এই মানসিকতাকেই বহিরাগত বলে ব্যাখ্যা করে। তাঁর কটাক্ষ বাঙালির আবেগে আঘাত করেছেন পরেশ রাওয়াল তথা বিজেপি।
গুজরাটের প্রথম ধাপের নির্বাচনের ঠিক আগে, পরেশ রাওয়াল তার দল বিজেপির প্রচারে এসেছিলেন, যেখানে তিনি একটি জনসভায় ভাষণ দেন। এই ভাষণের কিছু অংশ থেকে শুরু হয় প্রবল বিতর্ক।