বসন্ত পঞ্চমীর দিনে মা সরস্বতীর জন্ম হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। এই দিনে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা উচিত।
বাড়িতেই রোজ ১০ থেকে ২০ মিনিট ব্যয় করে ওজন কমিয়ে নিন। বাড়িতেই নিয়ম করে হালকা কয়টি এক্সারসাইজ করুন, পুজোর আগে দ্রুত কমবে বাড়তি মেদ।
হিন্দু ধর্মে পিতৃপক্ষের গুরুত্ব অনেক। এই সময় পিতৃপুরুষের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী এই সময় পাঁচটি গাছ লাগালে ভগবানের আশীর্বাদ পাওয়া যায়।
পুরাণ অনুযায়ী রবিবার সূর্যদেবের আরাধনা করলে মনের সব ইচ্ছে দূর হয়। কাজে বাধা পার করা যায়। যে কোনও কাজে সাফল্য পাওয়া যায়। আর জীবনে মান-সম্মান আর জীবনে কখনও ঐশ্বর্যের অভাব হয় না।
তাঁর কোন রূপের পূজা করলে কী কী উপকার হবে এবং সেই মূর্তি পূজার নিয়ম কী, তা আমাদের শাস্ত্রে বলা হয়েছে। তো চলুন আপনাকে বলি লাড্ডু গোপাল থেকে শুরু করে বাঁশি ধারক বা রাধা কৃষ্ণ পর্যন্ত কোন মূর্তিকে একসাথে পূজা করা উচিত।
শনি দেবতার পুজো করার আগেই সাবাধনতা অবলম্বন করা জরুরি। শনিপুজোর আগেই সতর্ক ও যত্নশীল হতে হয়। বিশেষ করে মহিলাদের।
২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর-এ, বিতর্ক শেষ হওয়ার পরে আদালত বারাণসীর শ্রিংগার গৌরীর নিয়মিত পূজার দাবিতে তার রায় সংরক্ষণ করেছিল। আঞ্জুমান ইন্তেজামিয়া মসজিদ কমিটি বারাণসী জেলা বিচারকের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেছিল
পুরাণ অনুসারে, দেবী সীতা রাজা জনক ও মাতা সুনয়নার কন্যা, কিন্তু মাতা সীতা দেবী সুনয়নার গর্ভ থেকে জন্ম নেননি। তাহলে দেবী সীতা কিভাবে রাজা জনককে পেলেন, আসুন জেনে নেই মা সীতার জন্ম কাহিনী।
সোম প্রদোষ ব্রতের প্রভাবে বিবাহিত জীবনে সুখ, শান্তি, সন্তান এবং সম্পদ লাভ হয়। বৈশাখ মাসের প্রথম প্রদোষ ব্রতটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, জেনে নিন পুজোর তারিখ ও পুণ্যতিথির সঠিক সময়।
চৈত্র নবরাত্রিরের নয় দিন মায়ের নয় রূপের পুজো হয়ে থাকে। শৈলপুত্রী, ব্রক্ষ্মচারিণী, চন্দ্রঘন্টা, মা কুষ্মাণ্ডা, স্কন্দমাতা, কাত্যায়নী, কালরাত্রি, মহাগৌরি ও সিদ্ধিদাত্রী রূপে মা পুজিত হন। ২২ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে চৈত্র নবরাত্রি।