মৃত তিন জন হল- শঙ্কর হালদার, অভিজিৎ হালদার ও বর্ণ হালদার। রবিবার সকলে হালদার বাড়ির প্রতিবেশীরা পচা দুর্গন্ধ পায়। তারপর পাড়ার বাসিন্দারাই পুলিশে খবর দেয়।

হাস্যোজ্জ্বল মুখের ছবি শেয়ার করা আদিত্য সম্পর্কে সোমবার যে খবর এসেছে, তা ইন্ডাস্ট্রিকে নাড়া দিয়েছে। বলা হচ্ছে, একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু তাকে বাথরুমের মেঝেতে পেয়েছিলেন।

আচমকাই প্রয়াত হলেন সঙ্গীতশিল্পী বাণী জয়রাম। শনিবার চেন্নাইয়ের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে বর্ষীয়ান গায়িকা দেহ। মৃত্যুকালে গায়িকার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।নিজের বাড়িতেই মৃত্যু হয়েছে সঙ্গীতশিল্পী বাণী জয়রামের। তার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে সঙ্গীত জগতে।

একমাত্র ছেলেকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে। মৃত্যু পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল। খড়গপুর আইআইটির ছাত্রের মৃত্যুর তদন্তের দাবি জানিয়ে আদালতে বাবা - মা।

খড়গপুর আইআইটিতে ইঞ্জিনিয়াংরিং ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রহস্য দানা বাঁধছে। শুক্রবার ছাত্রের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। কিন্তু তার আগে দুই দিন ছাত্রটি ঘরবন্দি অবস্থায় ছিল।

গত ১৬ অগাস্ট  হলদিয়াতে একটি বেসরকারি লোন সংস্থার অফিসে টাকা জমা দিতে যাবে বলে বাড়ি থেকে বের হয় রফিউল। নিজের বাইক নিয়েই বাড়ি থেকে রওনা হয় ওই চুল ব্যবসায়ী। সঙ্গে ছিল নগদ এক লক্ষ তিরিশ হাজার টাকা।
 

 'আমি তোমাদের ভালো মেয়ে হতে পারলাম না', ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহর পাশে মিলল নোট। ঘটনা ঘিরে শোকের ছায়া এলাকা জুড়ে। মানিকতলায় নবমশ্রেণির ছাত্রীর রহস্যমৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য। মানসিক অবসাদের জেরেই এমন পদক্ষেপ? নাকি ছিল অন্য কোনও কারণ? 

শহরে ফের উঠতি মডেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। পল্লবী, বিদিশা, মঞ্জুষাদের পর এবার কসবার বাড়ি থেকে সরস্বতি দাসের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। উঠতি মডেল সরস্বতির রহস্য মৃত্য়ু ঘিরে রীতিমত চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।  

একাধিক সম্পর্কে জড়াতে যে বেশ ভালবাসতেন সাগ্নিক চক্রবর্তী, পল্লবীর আকস্মিক মৃত্যুর পর তা বেশ ভালই স্পষ্ট। তবে সাগ্নিকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর পরিণতিই কি মৃত্যু তা নিয়েই বাড়ছে ধোঁয়াশা। পল্লবী দে-ই প্রথম নয়, আজ থেকে প্রায় আট বছর আগে লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিকের আরও এক বান্ধবী সৌমি মন্ডলেরও রহস্য মৃত্যু হয়েছিল। সেই সময়েও আত্মহত্যা করেছিলেন সৌমি, তা ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। সৌমির বাবা ও মা আত্মহত্যার কারণ হিসেবে সাগ্নিকের দিকেই আঙুল তুলেছিলেন। তার সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনেই নাকি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সৌমি। 

প্রায় ৬ থেকে ৭ বছর শুভেন্দু অধিকারীর নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে কাজ করেছেন শুভব্রত। শুভেন্দুর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকার ফলে কাঁথিতে থাকতেন তিনি।