২ এপ্রিল এ অনুষ্ঠানে স্থানীয় ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আব্রাহামিক ফ্যামিলি হাউসের রাব্বি জেফ বার্গার, রাব্বি লেভি ডচম্যান, চার্চ অফ সাউথ ইন্ডিয়া প্যারিশের ফাদার লালজি এবং বাহ আই সম্প্রদায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
ধর্মান্তকরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল একজন পাকিস্তানের মন্ত্রীর ছেলে। তাতে স্পষ্ট পাকিস্তান সরকারের সায় হয়েছে জোর করে এই ধর্ম পরিবর্তনে।
স্বয়ং মোদীর বিরুদ্ধে ধর্মীয় ’দাদাগিরি’ করার অভিযোগ এনেছেন পুরীর শঙ্করাচার্য স্বামী নিশ্চলানন্দ সরস্বতী মহারাজ। তিনি স্পষ্টতই কটাক্ষ করেছেন, ‘সব জায়গায় নিজেকে জাহির করাটা উন্মাদের লক্ষণ।’
"শাস্ত্র মেনে পুজো হচ্ছে না, এই কথাটা বলেছি বলে আমাদের ‘মোদী বিরোধী’ বলা হচ্ছে", ক্ষোভ প্রকাশ করলেন শঙ্করাচার্য।
চার শঙ্করাচার্য হলেন যোশীমঠ, দ্বারকা মঠ, পুরী, শ্রিংগেরির প্রধান। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যা রাম মন্দির অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।
অনুষ্ঠান চলাকালীন, একজন শ্রোতা রামাস্বামীকে প্রশ্ন করেছিলেন যে তিনি খ্রিস্টান ধর্মের নন, তাই তিনি আমাদের রাষ্ট্রপতি হতে পারেন না কারণ আমাদের পূর্বপুরুষরা এই দেশটি খ্রিস্টধর্মের ভিত্তিতে তৈরি করেছিলেন।
জাভেদ আখতার বৃহস্পতিবার রাজ ঠাকরের মহারাষ্ট্রের নবনির্মাণ সেনা আয়োজিত দীপোৎসব অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। সেখানেই তিনি হিন্দু ধর্মের প্রশংসা করেন
বিশ্বাস করা হয় যে পবিত্র শব্দ বা শব্দের পুনরাবৃত্তি আধ্যাত্মিক জাগরণ হতে পারে। ১০৮ বার একটি মন্ত্র জপ করা একটি সম্পূর্ণ ধ্যান চক্র হিসাবে বিবেচিত হয়
আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়াকে নির্দেশ দিয়েছে, সমীক্ষা এখনও পর্যন্ত হিন্দু ধর্ম সম্পর্কিত যেসব তথ্য পাওয়া গেছে তা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হস্তান্তর করতে হবে।
পরমেশ্বর বলেছেন, এই পৃথিবীতে বেশ কিছু ধর্ম আছে। হিন্দু ধর্মের জন্ম কবে? এই ধর্মের জন্ম কোথায়? এটি এমন একটি প্রশ্ন যার উত্তর কেউ এখনও পর্যন্ত দিতে পারেনি।