রাজ্যের নিয়োগ দুর্নীতিতে প্রভাবশালীর সক্রিয় যোগ রয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টে দাবি সিবিআই-এর। অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করেও এজেন্টদের হদিস।
যতই সময় এগোচ্ছে, ততই যেন জট খুলছে রেশন দুর্নীতির। রেশন বণ্টন দুর্নীতি মামলায় তদন্তকারীদের নজরে রয়েছেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত (Rituparna Sengupta) ছাড়াও আরও অন্তত ৫০ জন।
বাতিল হচ্ছে একের পর এক রেশন কার্ড! রেশন দুর্নীতি রুখতে কড়া পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র
যখন তিনি গোঘাট হাইস্কুলে নিযুক্ত হন তখন হাইকোর্টের নির্দেশেই ইন্টারভিউ এর উপস্থিতির কপি জমা দিতে পারেননি বলে জানিয়েছেন। প্রয়োজনীয় নথি ছাড়াই কিভাবে স্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষিকা পদে চাকরি? উঠছে প্রশ্ন।
কলকাতার বাইরে রয়েছে অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। একটি সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তিনি এই বিষয়ে কিছুই জানেন না।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে আজব যুক্তি খাড়া করেন রুবিয়া সুলতানা। তিনি বলেন, 'ব্যক্তিগত কারণে অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করেছিলাম। অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করলে টাকা ফেরত দেওয়া যায়।' এই যুক্তি শুনে রীতিমত চমকে গিয়েছেন সবাই।
২০২৩ সালে ১৭মে গ্রেফতার করা হয়েছিল জীবনকৃষ্ণ সাহাকে। টানা ১৩ মাস জেলবন্দি ছিলেন তিনি। তারপর মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট তাঁর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করে।
নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে পার্থ চট্টোপাধ্যায় সহ একাধিক শাসকদলের নেতাদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি এফআইআর করেছে খোদ রাজ্য সরকার। উত্তর বিধাননগর থানায় এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আর এবার নিয়োগ মামলায় এবার আরও বিপাকে রাজ্য সরকার।
২০১৬ সালেই শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার উত্তরপত্র সংরক্ষণের নতুন নিয়োগ চালু হয়েছিল। সেই নিয়ম অনুযায়ী, মাত্র ১ বছরের জন্য ওএমআর সংরক্ষণ করা হয়। তখন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
আদালত জানিয়ে দিয়েছে এক দু’রকম ভাবে নয়, একেবারে ১২ রকমের অনিয়ম হয়েছে ২০১৬ সালের এসএসসির নিয়োগের ক্ষেত্রে! কী কী ভাবে দুর্নীতি হয়েছে, দেখে নিন।