নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে পার্থ চট্টোপাধ্যায় সহ একাধিক শাসকদলের নেতাদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি এফআইআর করেছে খোদ রাজ্য সরকার। উত্তর বিধাননগর থানায় এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আর এবার নিয়োগ মামলায় এবার আরও বিপাকে রাজ্য সরকার।
২০১৬ সালেই শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার উত্তরপত্র সংরক্ষণের নতুন নিয়োগ চালু হয়েছিল। সেই নিয়ম অনুযায়ী, মাত্র ১ বছরের জন্য ওএমআর সংরক্ষণ করা হয়। তখন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
আদালত জানিয়ে দিয়েছে এক দু’রকম ভাবে নয়, একেবারে ১২ রকমের অনিয়ম হয়েছে ২০১৬ সালের এসএসসির নিয়োগের ক্ষেত্রে! কী কী ভাবে দুর্নীতি হয়েছে, দেখে নিন।
বিচারপতি বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি সব্বার রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ রায়ে জানায়, সুপার নিউমারারি পদ বেআইনিভাবে গড়া হয়েছে। কী এই পদ? কোন সময়ে দুর্নীতি?
মোদী বলেন, 'তৃণমূল নেতাদের বাড়ি থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হয়। কেন্দ্রীয় বাহিনী নিজেদের কাজে গেলে বাধা দেওয়া হয়।'
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে দুর্নীতির তদন্তে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির তদন্ত নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে রাজ্য সরকার ও শাসক দল। কিন্তু সরকারি দফতরই দুর্নীতির অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে।
সূত্র বলছে যে এই বাহিনীর ডাক্তারদের সম্পর্কে এমন একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে, যাতে জানা যায় যে তারা দিল্লি পুলিশ এবং সিএপিএফ-এ এসআই পদের জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের শারীরিক ও মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষায় ঘুষ নিচ্ছেন।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে ভোট প্রচারে লোকসভা নির্বাচনে বিজয় সংকল্প করেন মোদী। তিনি কৃষ্ণনগরের জনসভায় জ়ড়ো হওয়া বিশাল সংখ্যক মানুষকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, এই ভিড়ই বিজেপির আত্মবিশ্বাস।
রাজ্যের অনেক বড় বড় রাজনৈতিক নেতারাও রেশন দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন বলে দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
পুনাওয়ালা বলেছেন, সংসদের নিরাপত্তা যারা লঙ্ঘন করেছে তাদের কংগ্রেস নির্দোষ বলে দাবি করেছেন। আফজাল গুরুকেও সমর্থন করেছিল, এই ব্যক্তি সংসদে হানার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল।