পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দারা যখন প্রচণ্ড গরমে একটু বৃষ্টির জন্য হাপিত্যেশ করছেন, তখন সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে বৃষ্টি হয়েই চলেছে। জলমগ্ন দুবাই, আবু ধাবি।
ফোরাম বলেছে, বর্তমানে দেশ মধ্যম এল নিনো পরিস্থিতির সম্মুখীন। যার কারণে, চার মাসের বর্ষা মরসুমের প্রথম দুই মাসে অর্থাৎ জুন-জুলাইতে এল নিনোর অবস্থা নিরপেক্ষ থাকবে।
বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পাশাপাশি ঘন্টায় ৩০-৪০ কিমি বেগে দমকা হাওয়া বইবে। যার জেরে স্বস্তি বজায় থাকবে জলপাইগুড়ি সহ পাহাড়ে।
চলতি সপ্তাহেই ধীরে ধীরে দক্ষিণবঙ্গের পরিমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বাড়বে। আর জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পেতে আগামী সপ্তাহের রবিবার অর্থাৎ ৫ মে থেকে দিনের বেলায় দক্ষিণবঙ্গে মেঘের সঞ্চার হবে এবং তাপমাত্রার পারদ কিছুটা হলেও নিম্নমুখী থাকবে।
দু’এক পশলা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর-সহ কয়েকটি জেলায়। তবে এই তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না।
রেকর্ড বৃষ্টি দুবাইয়ে। জলের তলায় চলে গেল রাস্তাঘাট, বিমানবন্দর।
গত ১৫ বছর এপ্রিল মাসের তাপমাত্রা অনুসারে এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। শুধু তাই নয়, গত আট বছরের মধ্যে এই শহরের এটি ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
বেশ কয়েকটা দিন কেটে গেলেও আবহাওয়ার খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। অর্থাৎ গরম খুব একটা বাড়েনি। তারওপর তাপপ্রবাহ থেকে অব্যাহতি পেয়েছে সাধারণ মানুষ।
প্রায় সমস্ত জেলার তাপমাত্রার সামান্য কমেছে ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মত। কলকাতার তাপমাত্রা ছিল ৩৮ডিগ্রি। মালদহেরও তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
অসম এবং সংলগ্ন এলাকার উপরে। আবহাওয়া দপ্তর জানাচ্ছে এর জেরেই ফের বৃষ্টি হবে বাংলায়। তাহলে কি এই দাবদাহ থেকে মিলবে মুক্তি!