আবারও বার্ড ফ্লুয়ের চোখ রাঙানী। ইতিমধ্যেই ঝাড়খণ্ডের রাঁচির এক পোলট্রি খামাড়ে মিলেছে এই রোগের সংক্রমণ।
কিছু কিছু ভাইরাস আছে যেগুলো শ্বাসনালি ও খাদ্যনালি উভয়কেই আক্রমণ করে। এই ধরনের সমস্যা এই সময় বেশি হয়। ইনফ্লুয়েঞ্জার কয়েকটা স্ট্রেন এবং রোটাভাইরাস এই সমস্যার মূল কারণ।
এবার আর চিন নয়, মার্কিন মুলুকেই হদিশ মিলেছে এই রোগের। জানা গিয়েছে, এক সময় এই রোগে প্রয়াত হয়েছিলেন ইউরোপের এক তৃতীয়াংশ মানুষ।
করোনভাইরাস সত্যিই একটি ভীতিকর সময় ছিল যা মানুষ এখনও সহজে ভুলতে পারেনি এবং একটি নতুন আকারে আবার করোনা ভাইরাস আসার আশঙ্কা রয়েছে।
নিপা ভাইরাস একটি জুনোটিক ভাইরাস। মানে এই ভাইরাস পশু থেকে মানুষের মধ্যে এসেছে। এটি বাদুড় এবং শুকরের মতো প্রাণী থেকে মানুষের কাছে আসে। এই ভাইরাস সংক্রামিত খাবারের মাধ্যমে এবং একজন থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
এখন প্রশ্ন স্কুল ছুটি দিয়ে কি আদৌ আটকানো যাবে ভাইরাসের প্রোকোপ? কেরল সরকার জানাচ্ছে খুব শীঘ্রই চিকিৎসার ব্যবস্থা হবে রাজ্যে।
নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে রোগী উচ্চ জ্বর, গলা ব্যথা, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, অ্যাটিপিকাল নিউমোনিয়ার মতো উপসর্গ দেখতে পাবেন। যদি সংক্রমণ খুব বেশি ছড়িয়ে পড়ে, তবে ব্যক্তিটি এনসেফালাইটিসের শিকারও হতে পারে এবং ৪৮ ঘন্টার জন্য কোমায় যেতে পারে।
প্রাথমিকভাবে জিকা ভাইরাসের লক্ষণ হালকা হতে পারে। কিন্তু শরীরে ভাইরাস বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর উপসর্গ তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কোভিড ১৯ কে জরুরি বিভাগ থেকে বাদ দেওয়ার ঘোষণা করেছে। তিনি বলেন, "এখন কোভিড নিয়ে চিন্তা করবেন না। কোভিড মহামারীই উদ্বেগের একমাত্র কারণ নয়। আমাদের প্রতিটি পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
কাজের ব্যস্ততার জন্যও বাচ্চাদের ডায়াপার পরিয়ে রাখেন অনেক বাবা-মায়েরা। কিন্তু আপনি কি জানেন যে সারাক্ষণ বাজারের থেকে কেনা ডায়াপার পরানো সন্তানের জন্য খুবই ক্ষতিকর।