খাবারের পুষ্টিগুণ যাতে বজায় থাকে তার জন্য নির্দিষ্ট মেনু তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ীই যাতে পড়ুয়াদের মিড ডে মিল দেওয়া হয়, তার জন্য কড়া নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন।
বাচ্চাদের মুখে পুষ্টিকর খাবার তুলে দিতে চায় ‘আম্মা’। নিজেদের সম্মান ও স্বীকৃতির জন্য রাজপথে মিড ডে মিল কর্মীদের ‘অধিকার বুঝে নেওয়ার’ লড়াই।
মিড ডে মিলের বাস্তবায়ন নিয়ে একাধিক সমস্যার সমাধানের জন্য গত ২৯ জানুয়ারি রাজ্যে আসে জয়েন্ট রিভিউ মিশনের প্রতিনিধিরা। গত আট মাসে মোট আটটি জেলার ৩০টি স্কুলে গিয়েছেন সরকারি আধিকারিকরা।
বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বারবারই অভিযোগ জানানো হয়েছে এলকার বিডিও-র কাছে। তবে তাতে বিশেষ কোনও ফল হয়নি বলেই জানানো হয়েছে।
অফিশিয়ালি স্কুল পরিদর্শনের কাজ সোমবার থেকে শুরু হলেও রবিবার বিকালেই কলকাতায় আসছে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দল। স্কুলের পড়ুয়াদের উচ্চতা এবং ওজনও পরিমাপ করা হবে।
বুধবার চাঁচলে বিদ্যানন্দপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিড ডে মিলের জন্য মজুত করা চাল যে ড্রামে রাখা ছিল তাতে মরা টিকটিকি এবং মরা ইঁদূর পাওয়া যায়। ঘটনা ঘিরে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এলাকায়।
রাজ্যে মিডডে মিলে দুর্নীতি হচ্ছে বলে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিরোধী শুভেন্দু অধিকারীও অভিযোগ করেছেন। তারই ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যে মিডডে মিলের কাজ খতিয়ে দেখতে প্রতিনিধি দল পাঠাবে।
সরকারি স্কুলের মিড ডে মিলে এবার মুরগির মাংস ও মরশুমী ফল দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। এই খাতে ইতিমধ্যেই মোটা টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। প্রত্যেক পড়ুয়া পিছু বাড়ানো হয়েছে বরাদ্দ।
বঙ্গীয় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনন্দ হান্ডা এক প্রেস বিবৃতিতে এই অডিটকে ‘শিক্ষক হয়রানি’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি এর প্রতিবাদ করে বলেন, মিড ডে মিলে বরাদ্দ নামমাত্র অর্থ, অথচ বারবার অডিট করে শিক্ষকদের আসামির কাঠগড়ায় তুলতে চাইছে রাজ্য।
দীর্ঘ দিন ধরেই ক্যান্সারের সঙ্গে যুদ্ধ করছিলেন পবন জয়সওয়াল। চিকিৎসার জন্য একটি ক্রাউন্ড ফান্ডিংয়ের আবেদনও করা হয়েছিল। পবন নিজেও টুইট করে যোগী আদিত্যনাথ, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ও অখিলেশ যাদবের সাহায্য চেয়েছিলেন।