নরেন্দ্র মোদী বলেন, কংগ্রেসের শাসনকালে ভারত সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ সম্পর্কে পাকিস্তানের কাছে আরও একটি ডসিয়ার পাঠিয়েছে- এজাতীয় জিনিসই খবর হত।
আনোয়ার উল হক রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৮তম অধিবেশনের সাধারণ বিতর্কের সময় কাশ্মীর ইস্যুটি উত্থাপন করেন। এর পরে, রাষ্ট্রসঙ্ঘে ভারতের স্থায়ী মিশনের প্রথম সচিব, পেটাল গেহলট, ইউএনজিএ-তে ভারতের পক্ষে কড়া জবাব দেন।
এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদী চিন ও পাকিস্তানের নাম না নিয়ে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের উপস্থিতিতে সন্ত্রাসবাদের প্রচার ও আশ্রয় দেওয়া ইস্যুতে কড়া বার্তা দেন।
ইমরান খান তাঁর লাহরের জামান পার্কের বাড়িতে তল্লাশির পরোয়ানাকেও সন্ত্রাসবিরোধী আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। বিচারক জানিয়েছে এই বিষয়ে পরবর্তীকালে শুনানি হবে।
ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৃহস্পতিবার সন্ত্রাসবাদ নিয়ে বলেছেন যে ভারত এটা সহ্য করবে না। তিনি SCO-এর অংশীদার দেশগুলিকে স্বাগত জানিয়ে বলেন যে ভারত বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিকাশ এবং SCO-তে শান্তি ও স্থিতিশীলতার উন্নয়নকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়।
রাজনাথ সিং শুক্রবার সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশন বা এসসিও সম্মেলনে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের বৈঠকে "সোশ্যাল মিডিয়া এবং ক্রাউডফান্ডিং" এর মতো উদ্ভাবনী পদ্ধতি ব্যবহার করে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেছেন।
ভারতীয়রা দেশের বাইরে কাজ করতে গেলে যে বিশ্বের আঙিনায় ভারতের কাজের পরিধিও বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেকথাও প্রবাসী ভারতীয়দের স্মরণ করিয়ে দেন বিদেশমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সন্ত্রাসবাদের তীব্র সমালোচনা করেন। কড়া ভাষায় ধিক্কার জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসবাদের কালো মুখ ভারত দেখেছে। জঙ্গি হানায় অকালেই ঝরে গেছে বহু মূল্যবান জীবন। ভারত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে।
ইউএনএসসির বর্তমান ১৫ সদস্য ছাড়াও তাজ হোটেলের অনুষ্ঠানে পাঁচটি দেশের প্রতিনিধিরাও আগামী সময়ে অংশ নেবেন। এখানে ২৬/১১ হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে। মুম্বাইতে এই সন্ত্রাসী হামলায় ১৬৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
সন্ত্রাসবাদ দমনে ইন্টারপোলের সভায় নিজের মতামত তুলে ধরেন অমিত শাহ। সেই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে ঐক্য়বদ্ধ হয়ে কাজ করার পরামর্শ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর।