ভুল খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার কারণে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়েছে। এ ধরনের মারণ রোগ থেকে বাঁচতে চাইলে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা খুবই জরুরি। কিছু স্বাস্থ্যকর ফল ও সবজিকে ডায়েটের অংশ করে আমরা রোগ এড়াতে পারি।
১ জানুয়ারি রবিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা গেল অনেকটাই কমেছে কোভিড অ্যাকটিভ কেসের সংখ্যা। বছরের শুরুতে এই খবর স্বস্তি দিয়েছে দেশবাসীকে।
কোভিডের দৈনিক সংক্রমণ গত ২৪ ঘন্টায় একলাফে অনেকটাই কমেছে। গত ৪৮ ঘন্টায় সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে । রাজ্যে ধীরে ধীরে একেবারেই কমে এসেছে কোভিড সংক্রমণ।
জীবনের গতি আমাদের ভাই-বোন, বাবা-মা, স্বামী-স্ত্রীর মতো প্রতিটি সম্পর্ককে পিছনে ফেলে পারিবারিক বন্ধনকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যায় এই দৌড়ে এগিয়ে থাকার তাগিদে। আমরা যখন আমাদের খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাই তখন আমরা এটি উপলব্ধি করি।
আপনি যদি মায়ের দীর্ঘকালীন সুস্থতা চান তবে তাঁকে উপহার দেওয়ার পরিবর্তে তাঁর ফুল বডি চেকআপ করান। আপনাদের পরিবারের যত্ন নিতে নিতে কোথাও মায়ের নিজের স্বাস্থ্যের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে না তো! আর একজন উপযুক্ত সন্তান হিসেবে এটাই সঠিক সময় আপনার মায়ের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া শুরু করুন এবং তাঁর সমস্ত প্রয়োজনীয় মেডিকেল পরীক্ষা করানোর।
রাজ্যে গত চব্বিশ ঘন্টায় দৈনিক কোভিড সংক্রমণ আরও কমেছে। স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৩৪৫ জন, রাজ্যে সুস্থতার হার, ৯৮.০০ শতাংশ।
বর্ষশেষ এবং বর্ষবরণের মাঝের একটা সপ্তাহে ৪৩৯ থেকে কোভিড সংক্রমণ আচমকাই পেরোল চার হাজারের গণ্ডী। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ৬ দিনে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৬ গুন বৃদ্ধি পেয়েছে।
দৈনিক কোভিড সংক্রমণ গত ২৪ ঘন্টায় কমল রাজ্যে, একদিনে সংক্রমণের পরিমাণও কমল কলকাতায়। বুধবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে সুস্থতার হার ৯৮.৩২ শতাংশ।
দৈনিক কোভিড সংক্রমণ আগের থেকে কমলেও এখনও ৮০০ এর নীচে নামেনি, একদিনে আড়াইশো ছুঁইছুঁই কলকাতায়। তাই স্বাভাবিকভাবেই দীপাবলী আগে আশঙ্কা বাড়ল রাজ্যে।
দৈনিক কোভিড সংক্রমণ আশঙ্কা বাড়িয়ে একদিনে ৩০০ ছুঁইছুঁই কলকাতায়। শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে কোভিড সংক্রমণ বেড়ে ৯৭৪ জন।