ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে হিজবুল মুজাহিদিন নেতা সৈয়দ সালাউদ্দিনের সাথে, মৌলানা দাউদ কাশ্মীরি এবং ৯০-এর দশকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যাওয়া বেশ কয়েকজন জঙ্গিও অংশ নিয়েছিল।
স্বাভাবিকভাবেই হিজবুল মুজাহিদিনের নাম করে পাঠানো ভিডিও বার্তা নিয়ে নানা অসঙ্গতি পাওয়া যাচ্ছে।ভিডিও-র পিছনে আদৌ হিজবুল জঙ্গি সংগঠন আছে কি না তা কোনওভাবেই বলার মতো সময় আসেনি বলেই পুলিশ সূত্রে খবর।
কাশ্মীর-কলকাতা ছেড়ে কেন উত্তর দিনাজপুর, শিক্ষক নিয়োগের ইস্যুতে হিজবুল মুজাহিদিনের হুমকি সিডি আদৌ কি সত্যি। দেশ তথা রাজ্যের ইতিহাসে এমন লঘু ইস্যুতে জঙ্গি গোষ্ঠীর মেরে ফেলার হুমকি আসেনি, তাই যাচাই করতে ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
সাংবাদিকদের তরফে রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার সুমিত কুমার সহ জেলা এবং রাজ্য পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়। খবর পেয়ে রায়গঞ্জ থানার পুলিশ প্রেস ক্লাবে পৌঁছায়।