পাকিস্তানের সংখ্যালঘু নেতারা জাতীয় বাজেট নিয়ে রীতিমত শঙ্কিত। তাদের দাবি বরাদ্দ শূন্য হওয়ায় সংখ্যালঘু কল্যাণ বাধাপ্রাপ্ত হবে।
টিভিতে ভোটের খবর শুনছিলেন তিনি রাষ্ট্রীয় হিন্দু পরিষদের সভাপতি গোবিন্দ পরাশর। কিন্তু একের পর এক বিজেপি প্রার্থীর হারের খবরে হতাশ হয়েছিলেন।
অনির্বাণের কথায়, ‘এবার একটু নতুন প্যাটার্ন চোখে পড়ছে। হিন্দুরা যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ, সেখানে তাঁদের ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তাঁরা যাতে ভোট দিতে না বেরোতে পারেন, সেই চেষ্টাটাই করা হচ্ছে‘।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মুখপাত্র বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়িতে ১৭ মে কলেজের কাছে চারটি মন্দিরে ভাঙচুরের ঘটনায় স্থানীয় সরকারের উদাসীনতায় সমগ্র হিন্দু সম্প্রদায় ক্ষুব্ধ।
রিপোর্ট বলছে ১৯০১ সালে বাংলাদেশে হিন্দু জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ছিল ৩৩ শতাংশ। যদিও তখনও দেশ স্বাধীন হয়নি। তবে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে ক্রমেই কমে এসেছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সংখ্যা।
চলতি নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাঝে ভারতের হিন্দুদের উদ্দেশ্য করে খোলা চিঠি লিখেছে সনাতন মৈত্রী সংঘ বাংলাদেশ নামে একটি সংগঠন । চিঠিটি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন ত্রিপুরার প্রাক্তন রাজ্যপাল তথাগত রায়।
সুদর্শন টেলিভিশন চ্যানেলের প্রধান সম্পাদক সুরেশ চাভানকে, বিশ্ব সনাতন সংঘের নেতা উপদেশ রানা, বিজেপির তেলেঙ্গানার বিধায়ক রাজা সিং এবং প্রাক্তন মুখপাত্র নূপুর শর্মাকে হুমকি দেওয়ার জন্য মৌলভি ষড়যন্ত্র করছিলেন বলে অভিযোগ।
এবার ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের একটি ভিডিও শেয়ার করে রাজ্যের শাসক দলকে তুলোধোনা করলেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য।
১৮ এপ্রিল কর্ণাটকের হুবলির বিভিবি কলেজ ক্যাম্পাসে ২৩ বছরের এমসিএ প্রথম বর্ষের ছাত্র নেহা হিরেমাথকে নির্মমভাবে খুন করা হয়েছিল।
প্রায় ২০ শতকের গোড়ার দিকে তৈরি হয়েছিল হনুমান মন্দির। স্থানীদের কাথে বংশী মন্দির নামে পরিচিত। স্থানীয় একটি হিন্দু পরিবার মন্দির তৈরি করেছিল।