লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর থেকেই বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে বাগযুদ্ধ তুঙ্গে উঠেছে। নেতারা একে অপরকে আক্রমণ করছেন। কখনও কখনও এই আক্রমণ শালীনতার মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
দিগ্বিজয় সিংকে প্রার্থী করা হয়েছে রাজগড় আসন থেকে। অন্যদিকে কংগ্রেস বারাণসী থেকে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে প্রার্থী করেছে অজয় রাইকে।
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীকে প্রত্যাশিতভাবে প্রার্থী করা হয়েছে বহরমপুরে। তবে মালদা কেন্দ্রে প্রার্থী করা হয়নি আবু হাসেম খান চৌধুরীকে
কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী বলেন, জোর দলের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা পয়সা জোর করে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। কংগ্রেসকে আর্থিকভাবে পঙ্গু করে দেওয়ার পদ্ধতিগত চেষ্টা করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
কংগ্রেসের এক প্রবীণ নেতা বলেছেন, এদিনই কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এই তালিকায় যেমন চমক থাকবে তেমনই মোচড়ও থাকবে।
মালদা জেলা থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সিপিএম অনেক মেরেছে। মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। সিপিএম মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। সিপিএমকে কোনও দিনও ক্ষমা করব না।
কংগ্রেসের তরফ থেকে পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে এই অভিযোগ তুলে অবিলম্বের এই রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি করা হয়েছে। পাল্টা কংগ্রেসকে আক্রমণ করেছে তৃণমূলও ।
পুনাওয়ালা বলেছেন, সংসদের নিরাপত্তা যারা লঙ্ঘন করেছে তাদের কংগ্রেস নির্দোষ বলে দাবি করেছেন। আফজাল গুরুকেও সমর্থন করেছিল, এই ব্যক্তি সংসদে হানার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল।
প্রশান্ত কিশোরের I-PAC দিয়ে যাত্রা শুরু। কর্ণাটকে কংগ্রেসের জয়ের পুরস্কার হিসেবে তাঁকে সিদ্দারামাইয়ার সরকারের মন্ত্রিত্ব দেওয়া হয়েছে।
আম আদমি পার্টি দিল্লি আর পঞ্জাবে সরকার নিজেদের দখলে রেখেছে। সেই হিসেবে জাতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আপ।