এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সিরিজ বন্ধ। বিসিসিআই-এর পক্ষ থেকে সিরিজ শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। তবে মাঝেমধ্যে দ্বিপাক্ষিক সিরিজের কথা বলছে পিসিবি।
জঙ্গি কার্যকলাপে মদত দিতে গিয়ে নিজেদের দেশের নিরাপত্তা লাটে তুলে দিয়েছে পাকিস্তান। এবার জাতীয় নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের উপর খড়্গহস্ত পাকিস্তান সরকার।
অভাবের তাড়নায় আত্মহত্যা ও খুনের ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঝেমধ্যেই এরকম মারাত্মক খবর পাওয়া যায়। এবার পাকিস্তানে এরকমই ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটেছে।
পাকিস্তানের অর্থনীতি, গণতন্ত্র, প্রশাসনিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। পাশাপাশি সামাজিক অবক্ষয়ও চরমে। পাকিস্তানের সাধারণ মানুষই দেশের অবস্থা নিয়ে সরব।
পাকিস্তানে সরকার থাকলেও, সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করে সেনাবাহিনী। জাতীয় ক্রিকেট দলের উপরেও সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। টি-২০ বিশ্বকাপের আগে সেটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।
পাকিস্তানের পুলিশ জানিয়েছে, 'জামিয়াত উলেমা-ই-ইসলামের (JUIF) স্থানীয় নেতা নূর ইসলাম নিজামিকে মিরানশাহের পাকিস্তান মার্কেটের কাছে অজ্ঞাত হামলাকারীদের গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।'
পাকিস্তান ক্রিকেট দলে অন্তর্দ্বন্দ্ব নতুন কিছু নয়। এবার বাবর আজম সাদা বলের ক্রিকেটে অধিনায়ক হিসেবে ফিরতেই ফের দ্বন্দ্ব শুরু হয়ে গিয়েছে।
আলাদা দেশ হিসেবে ভারতের একদিন আগে স্বাধীনতা পায় পাকিস্তান। তারপর থেকে ভারত উত্থান-পতনের মধ্যে দিয়ে চললেও, আর্থিক কাঠামো ধরে রাখতে পেরেছে। পাকিস্তান কিন্তু দরিদ্র দেশ হিসেবেই রয়ে গিয়েছে।
ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক -ই- ইনসাফ বা পিপিআই সমর্থিত প্রার্থীরা পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের জন্য সবথেকে বেশি আসনে জয় পেয়েছে।
নির্বাচনের দিন কর্তৃপক্ষ দেশের মোবাইল ফোন নেওয়ার্ক বন্ধ করে দেওয়ার পরে ও গণনা শেষ করতে ২৪ ঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছিল। প্রায় ৬০ ঘণ্টা পরে ফল প্রকাশ হয়েছিল।