কথায় বলে, ভালোবাসার ক্ষমতার কোনও সীমা নেই। তাই, দেশের সীমানা তার কাছে তুচ্ছ। দেশ যদি শত্রুপক্ষও হয়, তাহলেও ভালোবেসে তাকে বেঁধে নেওয়া যায় আত্মীয়তার বাঁধনে। যেমন করে দেখালেন কলকাতার যুবক।
ওডিআই বিশ্বকাপের পর অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়েছে পাকিস্তান দল। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে পা রাখার পর শীতল অভ্যর্থনা জুটল পাকিস্তানের ক্রিকেটারদের কপালে।
দুর্নীতি ও পাকিস্তান সমার্থক। হাত ধরাধরি করে চলছে দুর্নীতি ও ক্রিকেট। গত কয়েক দশকে পাকিস্তানে এই ব্যবস্থায় কোনও বদল হয়নি। ২০২৪ সালের দোরগোড়ায় এসেও সেটাই দেখা যাচ্ছে।
ওডিআই বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর পাকিস্তান ক্রিকেটে ডামাডোল তৈরি হয়েছে। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের কার্যকলাপেও এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে।
ওডিআই বিশ্বকাপে টানা ১০ ম্যাচ জেতার পর ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে গিয়েছে ভারত। এতেই নিজেদের সাফল্যের আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে টানের মুহূর্তেই ফের বড় ধাক্কা আর্থিক সংকটে জর্জরিত থাকা পাকিস্তানের।
এবারের ওডিআই বিশ্বকাপে ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে না পারলেও, শেষ ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে কিছুটা সম্মানরক্ষা করল গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড।
এবারের ওডিআই বিশ্বকাপে ইডেন গার্ডেন্সে লিগ পর্যায়ের শেষ ম্যাচ খেলে বিদায় নিল ইংল্যান্ড ও পাকিস্তান। এই দুই দলই এবারের বিশ্বকাপে ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারল না।
চলতি মরসুমের ক্রিকেট বিশ্বকাপে (ICC Cricket World Cup 2023) নেদারল্যান্ডস এবং শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বেশ মনোবলের সঙ্গেই ম্যাচ শুরু করেছিল পাকিস্তান। এর পরেই হারতে শুরু করে ক্যাপ্টেন বাবর আজমের টিম।
শনিবার ইডেন গার্ডেন্সে চলতি ওডিআই বিশ্বকাপে লিগ পর্যায়ের শেষ ম্যাচ খেলতে নামছে পাকিস্তান। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে এই ম্যাচ জিতলেও বাবর আজমদের সেমি-ফাইনালের যোগ্যতা অর্জনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।