নির্বাচনী নির্ঘণ্ট প্রকাশের সময়ই প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র বলেছিলেন, ভোটে যদি কোভিড-১৯ বিধিভঙ্গ হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দলের কর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সমস্ত কোভিড বিধি ও প্রটোকল মেনে চলার জন্য আবেদন করেছিলেন।
বিজেপির প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পরেও পানাজি কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার বিষয়ে অনড় রয়েছেন উৎপল। তিনি বলেছেন তিনি এই আসন থেকেই গোয়া বিধানসভা ভোটে লড়াই করতে চান। আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি নিজের অবস্থান স্পষ্ট করবেন বলেও জানিয়েছেন।
বিদেশে সক্রিয় শিখ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে আইএসআই নির্দেশ দিয়েছে পঞ্জাবে অস্ত্র ও বিস্ফোরকের সম্ভার তৈরি করতে। আন্তর্জাতিক শিখ যুব ফেডারেশন (আইএসওয়াইএফ), বাব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনাল (বিকেআই) এবং খালিস্তান জিন্দাবাদ ফোর্স-এর মতো সংগঠনগুলিকেও পাকিস্তানি হ্যান্ডলারদের মাধ্যমে অস্ত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সামনেই গোয়া বিধানসভা ভোট। প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে সোমবার দুপুরেই গোয়া সফরে রওনা দিলেন অভিষেক।
মাস পেরোলেই উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা ভোট। আর তার আগেই নতুন লিরিকে মানিকে মাগে হিতে নিয়ে এবার প্রচারে নামল বিজেপি ।
এদিকে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় রয়েছে মোট ৪০৩ টি আসন। এবারের বিধানসভা ভোটের লড়াইয়ে প্রধানত প্রথম সারিতে রয়েছে বিজেপি, সমাজবাদী পার্টি, কংগ্রেস, বিএসপি।
উত্তরপ্রদেশেও বেজে গিয়েছে ভোটের দামামা। নতুন বছরেই মোট ৭ দফায় বিধানসভা ভোট হতে চলেছে যোগী রাজ্যে।
পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চন্নি ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নভজ্যোৎ সিং সিধুর উপস্থিতিতে কংগ্রেসে যোদ দিলেন সোনু সুদের বোন মালবিকা সুদ। কংগ্রেস নেতা সিধু মালবিকার এই কংগ্রেসে যোগদানকে গেমচেঞ্জার হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন এটি কংগ্রেসের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ।
বিধানসভা নির্বাচনের আগে চব্বিশের ভোটকে সামনে রেখে ইতিমধ্যেই ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিয়েছে শাসক-বিরোধী সব পক্ষই। এমনকী বিরোধী জোটের সম্ভাবনাও ক্রমশ জোরদার হচ্ছে।
কমিশনের এই নির্দেশিকা নিয়েই বর্তমানে জোরদার চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তবে সিংহভাগ রাজনৈতিক দলই কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।