এমন ৪টি জিনিস যা একজন ব্যক্তির ভাগ্যকে জাগিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে, পাশাপাশি দুর্ভাগ্যকে সৌভাগ্যে রূপান্তর করার ক্ষমতা রাখে এই নীতিগুলি
শত বছর আগে আচার্য চাণক্য যে কথা বলেছিলেন, তা আজকের সময়েও প্রাসঙ্গিক এবং অনেকাংশে সঠিক প্রমাণিত। আচার্যের এই বিষয়গুলি থেকে শিক্ষা নিয়ে একজন ব্যক্তি সহজেই সমস্ত অসুবিধা মোকাবেলা করতে পারে।
চাণক্য-কে সেরা জীবন প্রশিক্ষক এবং দার্শনিক হিসাবে দেখা হয়। তাঁর কথা থেকে মানুষ আজও অনুপ্রেরণা নেয়। এর থেকে অনুমান করা যায় যে, আচার্য বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে তাঁর সময়ে কী কী কীর্তি স্থাপন করেছিলেন।
আচার্য চাণক্যর মতে, শিশুদের প্রথম শিক্ষা শুরু হয় তাদের বাড়ি থেকেই। এমতাবস্থায় তাদের লালন-পালনের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া পিতা-মাতার কর্তব্য। শিশুরা নিষ্পাপ এবং তারা প্রথমে তাদের পিতামাতা তাদের কাছে যা উপস্থাপন করে, তা অনুসরণ করে।
আচার্য চাণক্য বিশ্বাস করেন যে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ তার নিজের ভাগ্য নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। একটি শিশু যখন মায়ের গর্ভে পৌঁছায়, তখন তার ভাগ্যের অধিকাংশই নির্ধারিত হয়। জন্মের পর কর্মফল অনুযায়ী মানুষকে সুখ-দুঃখ ভোগ করতে হয়।