Durga puja News -

বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। সারা বিশ্বের বাঙালিরা দুর্গাপুজোয় মেতে ওঠেন। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গেই দুর্গাপুুজোর বিসর্জনের শোভাযাত্রা ঘিরে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা তৈরি হল।

আজ জেনেনি পুরাণ মতে পেঁচা শুভ না অশুভ প্রাণী। যদিও পুরাণে কোনও প্রাণীকেই শুভ বা অশুভ তকমা দেওয়া হয়নি। কারণ প্রত্যেকটি প্রাণী তৈরি হয়েছে সৃষ্টির কারণে।

কার্নিভাল দেখা শেষ করে বাড়ি ফেরার ক্ষেত্রে অনেকটাই রাত হয়ে যেতে পারে, সেই সময়ে সাধারণ মানুষকে যাতে কোনওরকম সমস্যায় পড়তে না হয়, তার জন্য থাকছে বিশেষ পরিবহণ পরিষেবার ব্যবস্থা রাখছে রাজ্য সরকার।

প্রাচীন বিশ্বাস অনুযায়ী দশমীর দিনই মা দুর্গার হাতে বধ হয়েছিল মহিষাসুর। অশুভ শক্তির বিনাস ঘটিয়ে শুভ শক্তিকে স্থাপন করেছিলেন।

নবরাত্রির দশম দিনে অর্থাৎ দশমীতে বিবাহিত মহিলারা প্রথমে দেবী দুর্গার উদ্দেশে সিঁদুর লাগান। এরপর একে অপরের গায়ে সিঁদুর লাগান। একে বলে সিঁদুর খেলা।

প্রাচীন কালে মহিষাসুর নামে এক অসুর ছিল। যে ব্রহ্মার আশীর্বাদে প্রবল ক্ষমতাশালী ছিল। ব্রহ্মার আশীর্বাদে তাঁকে বধ করতে পারবে একমাত্র নারী।

দশেরার দিন, শনি তার রাশি কুম্ভ রাশিতে থাকবে যার কারণে শশা রাজযোগ তৈরি হচ্ছে, তুলা রাশিতে সূর্য ও বুধের মিলনের কারণে বুধাদিত্য যোগ তৈরি হচ্ছে। এছাড়াও বৃহস্পতি এবং শুক্র মুখোমুখি হবে যার কারণে ধন যোগ অর্থাৎ সম্সপ্তক যোগ তৈরি হচ্ছে।

উত্তর কলকাতার সুকিয়া স্ট্রিটে কুণাল ঘোষের বাড়ি। রামমোহন সম্মিলনীর পুজোর সঙ্গে সরাসরি যুক্ত কুণাল ঘোষ। ঘটনাচক্রে অষ্টমীর সকালে ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছিলেন রাজ্যপাল।

দুর্গাপুজোর মধ্যেই তৈরি হচ্ছে বিরল যোগ। যা চার রাশির ভাগ্য ফেরাবে বলেও মনে করেছেন জোতিষরা। দুর্গাপুজোর অষ্টমী ২২ অক্টোবর।

নবপত্রিকা আসলে দেবী দুর্গারই একটি রূপ। নবপত্রিকার মাধ্যমে দেবী দুর্গার প্রকৃতি রূপের পুজো করা হয়। দেবী দুর্গা কিন্তু প্রকৃতিরই এক রূপ।