ভারতীয় সাংবাদিকতায় এশিয়ানেট নিউজ এক অগ্রণী নাম। প্রায় ৩ দশক ধরে এশিয়ানেট নিউজ ভারতের বুকে সঠিক এবং নির্ভূল সংবাদ পরিবেশনে এক সুনাম অর্জন করেছে। ২০২২-এর গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে আগাম এক জনমত সমীক্ষা করেছিল এশিয়ানেট নিউজ এবং সিফোর।
হিমাচল প্রদেশে মোট ৬৮টি বিধানসভা আসন রয়েছে। যার মধ্যে ট্রেন্ডের কথা বললে ৩৬টি আসন বিজেপির ঝুলিতে যেতে দেখা যায়। একটু পিছিয়ে থাকলেও কংগ্রেসও এগিয়ে রয়েছে ৩২টি আসনে। এখন সবার চোখ আম আদমি পার্টির আসনের দিকে।
আম আদমি পার্টি ১৩৩টি আসন জয়ের কাছাকাছি, যেখানে বিজেপি ১০৪টি আসন পাবে বলে মনে হচ্ছে। কংগ্রেস দ্বিগুণ অঙ্ক থেকে দূরে এবং লড়াই করছে। বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে অনেক দূরে তবে ফল মারাত্মক খারাপ নয় বলেই মনে করা হচ্ছে।
২০১৭ সালের নির্বাচনের প্রথম ধাপে, ১০টি আসন ছিল যেখানে NOTA প্রার্থীদের জয়-পরাজয় নষ্ট করেছে। এই দশটি আসন ছিল কাপরাদা, ডাঙ্গ, বোটাদ, ওয়াঙ্কানের, তালজা, পোরবন্দর, রাজকোট গ্রামীণ, জামজোধপুর, ওয়াগড়া এবং দাসাদা।
কংগ্রেসের ধারণা মণিপুরে এবারে বিজেপি (BJP) সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। সেক্ষেত্রে ভোটের পর কনরাড সাংমার এনপিপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়া যেতে পারে। শেষ বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল বলছে মনিপুরের ৬০ আসনের মধ্যে কংগ্রেস জিতেছিল মাত্র ২৮টি আসন। অন্যদিকে বিজেপি-র দখলে আসে ২১টি আসন।
উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় আসন সংখ্যা ৭০। সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেতে গেলে কোনও দলকে অন্তত ৩৬ টি আসনে জয়ী হতে হবে। ৭০ টি আসনের মধ্যে বিজেপি ও কংগ্রেস ৬১টি আসনে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। বাকি ৯টি আসনে নির্দল, বিএসপি কিংবা ইউকেডি প্রার্থীরা রয়েছেন। ত্রিশঙ্কু বিধানসভা তৈরি হলে এরা সরকার গঠনে সমর্থন দিতে পারে।
২০১৭ সালের শেষ বিধানসভা নির্বাচনে গোয়ায় ৮২.৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছিল। কংগ্রেস প্রাথমিকভাবে ১৭ টি আসনে জয়ী হয়েছিল, বিজেপি জিতেছিল ১৩ টি আসনে। তবে গেরুয়া শিবির দ্রুত কিছু আঞ্চলিক দল এবং নির্দল প্রার্থীদের সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গঠনের দাবি জানিয়েছিল।
পঞ্জাবের বিধানসভা নির্বাচনে এবার তারকা প্রার্থীদের মধ্যে অন্যতম বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চন্নি। তিনি লড়াই করেছেন চমকৌর সাহিব ও ভাদৌর কেন্দ্র থেকে। নভজ্যোত সিং সিধু লড়েছেন পূর্ব অমৃতসর থেকে। অন্যদিকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা পঞ্জাব লোক কংগ্রেসের প্রধান ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং পাটিয়ালা কেন্দ্র থেকে লড়াই করেছেন।
বর্তমান উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় বিজেপির বিধায়কের সংখ্যা ৩১২ জন। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল সপার বিধায়ক সংখ্যা মাত্র ৪৭। অন্যদিকে বহুজন সমাজ পার্টির (BSP)-র বিধায়ক রয়েছে ১৯ জন। তবে গতবারের বিজেপির জয়ের পিছনে অনেকটাই কাজ করেছিল নরেন্দ্র মোদী হাওয়া।
অন্যান্য পুরসভার মতো এই পুরসভার মূল ইস্যু নাগরিক পরিষেবা। অতিমারির মধ্যে তুফানগঞ্জ পুরসভার কাজ নিয়ে সেভাবে খুশি নয় এই পুর এলাকার বাসিন্দারা। এছাড়াও তুফানগঞ্জ শহরের মধ্যে এখনও অনেকটা এলাকা সেভাবে উন্নত নাগরিক পরিষেবা পায়নি। দেখলে মনে হবে এই সব এলাকা এখন যেন পঞ্চায়েত শাসনের মধ্যে পড়ে রয়েছে।