আগামী ৭ ডিসেম্বর এসকেএম-এর (SKM) পরবর্তী সভা ডাকা হবে। কৃষকদের আন্দোলনের ভবিষ্যত পথ নির্ধারণের জন্য এই সভা ডাকা হয়েছে।
'কৃষক আন্দোলন করতে গিয়ে কত লোক মারা গেছে, সে বিষয়ে কেন্দ্রের কাছে পরিসংখ্যান পাঠায়নি এখনও কোনও রাজ্য সরকার', এমনটাই দাবি জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ।
কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে গান্ধীমূর্তি পাদদেশে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস সাংসদরা। রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং লোকসভার কংগ্রেস অধীর চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।
এদিনের কর্মসূচিতে রাজ্য সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার সমস্ত বিশিষ্ট নেতারাই উপস্থিত ছিলেন বলে দেখা যায়। জনসভায় বিভিন্ন কৃষক, খামার-শ্রমিক, শ্রমিক, ছাত্র, যুব ও গণতান্ত্রিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
২০২০ সালে ২৬ নভেম্বরই দিল্লির উপকণ্ঠে প্রথম এই কৃষক আন্দোলনের সূচনা হয়। যাতে যোগ দেয় পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ সহ একাধিক রাজ্যের লক্ষাধিক কৃষক।
ক্যাবিনেট সিলমোহর দিল বিতর্কিত কৃষি বিল বাতিলের কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে। এই নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসে মন্ত্রিসভা।
বুধবারই কৃষি আইন প্রত্যাহারের বিলে (Farm Laws Repeal Bill) ছাড়পত্র দেবে নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) মন্ত্রিসভা। আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনেই (Parliament Winter Session) বাতিল হতে চলেছে আইনগুলি।
বুধবার গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসতে চলেছে মন্ত্রিসভা। সেই বৈঠকেই কৃষি বিল প্রত্যাহার করা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে তাতে সিলমোহর দেবে নরেন্দ্র মোদী নেতৃত্বাধীন ক্যাবিনেট।
আন্দোলনকারী কৃষকদের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে একটি খোলা চিঠি লিখবে। সেখানে অমীমাংসিত দাবিগুলির উল্লেখ থাকবে।
বিতর্ক উস্কে দিল রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের অন্যতম শাখা সংগঠন স্বদেশী জাগরণ মঞ্চ। কেন্দ্রের কৃষি বিল বাতিলের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে এই সংগঠন বলেছে দেশের যত দেশদ্রোহী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী মনোভাবাপন্ন মানুষ রয়েছে, তাদের সবার মুখ বন্ধ করে দিয়েছে এই সিদ্ধান্ত।