তিন মে থেকে জাতিগত হিংসায় উত্তপ্ত হচ্ছে মণিপুর। ইম্ফল উপত্যকায় সংখ্যাগরিষ্ট মেইটিদের সঙ্গে পাহাড়ের দখলদদার কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়ে।
এই নিয়ে শনিবার পর্যন্ত ইম্ফলকাণ্ডে মোট পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
প্রশ্ন উঠছে মোদী সরকার নিয়ন্ত্রিত মহিলা কমিশনের ভূমিকা নিয়েও। দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে হাঁটানো এবং গণধর্ষণের অভিযোগ কি আগেই পেয়েছিল তাঁরা?
জাতিগত হিংসার কারণে মণিপুরে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট। সম্প্রতি চালু হয়েছে ইন্টারনেট। তারপরই সামনে আসছে হিংসার দিনগুলির ভয়ঙ্কর ঘটনা।
ভিজ্যুয়ালে দেখা যাচ্ছে এক দল মানুষ আক্রমণ করে, যাদের অধিকাংশ মহিলা। তারাই হুইরেম হেরোদাস মেইতির বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। দেখুন সেই ভিডিও।
নির্যাতিতা বলেন, একটি মাঠে নিয়ে দিয়ে দিনের বেলা সকলের সামনে তাদের একের পর এক ধর্ষণ করে উন্মত্ত জনতা। নির্যাতিতা আরও জানিয়েছেন পুলিশ গোটা ঘটনার সাক্ষী ছিল।
এই ঘটনাকে 'হৃদয়বিদারক' বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। পাশাপাশি নির্যাতিতারা সযেন সঠিক বিচার পান সেই আবেদনও জানিয়েছেন মমতা।
মণিপুরে দুই আদিবাসী মহিলাকে ধর্ষণ করে তাদের ওপর অত্যাচার করা হয়। নগ্ন করে হাঁটানো হয়েছে রাস্তায়। ঘটনার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সেলেবরা।
দেশের সকল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদনও করলেন তিনি।
মণিপুরের ঘটনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। তিনি বলেন এই ঘটনা গণতন্ত্রে কাম্য নয়।