১ অগস্ট ঘোষণা করা হয়েছিল যে, রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য তথা রাজ্যপালই আপাতত জরুরি পরিস্থিতিতে উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করবেন। তারপরেই রবিবার ১৬টি উপাচার্যহীন বিশ্ববিদ্যালয়েই অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করেন রাজ্যপাল।
একাধিক কর্মসূচি নিয়ে কলকাতা সফরে এলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। দিনভর নানা কর্মসূচি রয়েছে তাঁর। শহরের বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার কথা রয়েছে রাষ্ট্রপতির।
রাজ্যপাল আচার্য হিসেবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ব়্যাগিং বিরোধী কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন। যাদবপুরের কয়েকজন অধ্যাপকের সঙ্গে কথাও বলেন।
রাজ্য সরকার বনাম রাজ্যপালের দ্বন্দ্বের মধ্যে আরও এক রসদ যোগ। স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বিরুদ্ধে নিয়ম না মানার অভিযোগ তুলেছেন আনন্দ বোস।
বাংলায় শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য একেবারে উত্তর থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত একটি বিশেষ ট্রেন চালু করার প্রস্তাব রাখলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর মঙ্গলবার সকালে দিল্লি থেকে কলকাতায় ফিরলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তিনি রাজ্যের চলা রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে কড়া বার্তা দিয়েছেন।
রাজ্যপাল বলেন “অন্ধকার সময়টা ভোরের ঠিক আগে। টানেলের শেষে আলো থাকবে। আজ একটাই বার্তা পেলাম যে, শীত এলেও বসন্ত কিন্তু পিছিয়ে যেতে পারে না। সামনের দিনগুলিতে ভাল কিছু ঘটবে,”।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম দাবি করেছিল, দিল্লিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন রাজ্যপাল। তাঁকে রাজ্যের ‘নির্বাচনী হিংসা’র বিষয়ে জানাতে পারেন। সোমবার সন্ধ্যায় সম্ভবত সেই কাজটাই করতে চলেছেন তিনি।
রাজভবন সূত্রের খবর সন্ধ্যে ৬টার সময় রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। রাজভবন থেকে যাবেন কলকাতা বিমান বন্দরে।
পঞ্চায়েত ভোট দেখতে শনিবার সকালে রাজভবন থেকে বেরিয়ে ছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সন্ধ্যায় রাজভবনে ফিরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে রাজনৈতিক হিংসার সমালোচনা করলেন।