ইডি শান্তনু আর কুন্তলকে একই সঙ্গে বসিয়ে জেরা করতে চায়। তারণ প্রভাবশালীদের কথা বলেছেন শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়।
অনুব্রত মণ্ডলকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ার পর বয়ানে অসঙ্গতি থাকায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁর হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিকে। এদিকে, ইডি দফতরে হাজিরাই দিতে চাইছেন না সুকন্যা মণ্ডল।
আর্থিক তছরুপ মামলা ও ইডির সক্রিয়তা নিয়ে একাধিকবার অভিযোগ করে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। এবার তারই জবাব দিতে তথ্য সরবরাহ করল ইডি।
‘অনুব্রত মণ্ডল কার কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছিলেন, সব জানেন মণীশ কোঠারি’, হিসাবরক্ষকের ৬ দিন ইডি হেফাজত। এবার মণীশের মুখোমুখি বসিয়েই অনুব্রত মণ্ডলকে কড়া জিজ্ঞাসাবাদ করবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
সুকন্যার আইনজীবী মারফত ইডি আধিকারিকদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। ইডির তরফে যদিও এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়নি।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে স্কুলে শিক্ষক-অশিক্ষক পদে নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ উঠে আসছে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ যেমন চাকরি বাতিল হচ্ছে, তেমনই দুর্নীতির অভিযোগে অনেকে গ্রেফতারও হচ্ছে।
দামি দামি পোশাক-আশাকে এসব বাড়িতে আসতেন অতিথিরা। সন্ধের পর থেকে নামত অজানা মহিলাদের ঢল।
আদালতে যাওয়ার আগে দিল্লির ইডি দফতর থেকে মাছ ভাত খেয়েই বেরোচ্ছেন অনুব্রত মণ্ডল। আদালতেও তাঁর জন্য অর্ডার করে আনানো হচ্ছে খাবার ও পানীয়।
৩৫-৪০ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন কুন্তল ঘোষ, তাও পাঁচ বছর আগে। ইডির জেরায় উপস্থিত হয়েছিলেন। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির সময় বাইরে বেরিয়ে তেমনই জানালেন বনি সেনগুপ্ত।
প্রশ্ন করার আগে তিনি কেঁদেকেটে নিস্তার পেতে চান, এমনকি নিজের অপারগতার কথা অকপটে স্বীকারও করে নেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি। তাতেই বিপদে পড়ে যান দুঁদে অফিসাররা।