ইডি ডিরেক্টর সঞ্জয় কুমার মিশ্রের মেয়াদ বাড়ানোর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মহুয়া। সেই মামলায় বড় জয় পেলেন তিনি।
সায়নী এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলেছে বলে জানা গিয়েছে, সে সম্পর্কেও নাকি কোনও উল্লেখ নথিতে নেই বলে জানা গিয়েছে।
৫ জুলাই, বুধবার ইডির দফতরে সায়নী হাজিরা দেবেন কিনা, সেই নিয়ে এক সপ্তাহ ধরেই চলছিল জল্পনা। অবশেষে বুধবার বেলা গড়াতে সেই জল্পনার অবসান।
সায়নী ঘোষের কাছ থেকে ইডি জানতে চায় যুব তৃণমূলের সায়নীর সঙ্গে কুন্তলের কী যোগ? তাঁর সম্পত্তির উৎসই বা কী? ইডি সূত্রের খবর নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের বেশি কিছু পরিমাণ টাকা গিয়েছিল সায়নীর ব্যাঙ্ক অ্য়াকাউন্টে। সূত্র ছিল কুন্তল।
তাহলে কি ইডির নোটিস পেয়ে গা ঢাকা দিলেন এই যুবনেত্রী! বুধবার নোটিসের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর সায়নীকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়ও তৃণমূল কংগ্রেসের অস্বস্তি কমছে না। নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকে কয়লা কেলেঙ্কারি-একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে সমানে তাদের একের পর এক নেতাকে সমন পাঠাচ্ছে ইডি। এবার নিশানায় সায়নী।
সূত্রের খবর, সোমবারই তলব করা হয়েছে সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রর জামাইকে। ‘কালীঘাটের কাকু’-র দাবি যে, তাঁর জামাইয়ের নামে কিছুই নেই।
শুক্রবার আদালতে ঢোকার সময় সাংবাদিকদের সামনে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া যুব তৃণমূলের প্রাক্তন নেতা কুন্তল ঘোষ।
নন্দীগ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়ে তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় একের পর এক চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন বিজেপিকে। শুক্রবার সকালেই তারই কড়া জবাব দিলেন দিলীপ ঘোষ।
বুধবার আদালত জানায় নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তের স্বার্থেই সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রকে ১৪ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।