রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া স্মারকলিপিতে শুধু মণিপুর ইস্যুই তুলে ধরা হয়নি। হরিয়ানা নুহর হিংসার ঘটনাও তুলে ধরা হয়েছে। মণিপুর ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি দাবি করা হয়েছে।
মণিপুর সফরে 'ইন্ডিয়া'র ২১ সাংসদ। দেখা করবেন রাজ্যপালের সঙ্গে। নিছক ভ্রমণ বলে কটাক্ষ বিজেপি নেতা অনুরাগ ঠাকুরের।
এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ারের সঙ্গে এই বৈঠক নিয়ে আলোচনা করেছিলেন পাটোলে। তারপরই তিনি জানিয়েছেন পাওয়ার সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বৈঠক করার পরামর্শ দিয়েছেন
শিল্পপতিদের অনুমান, গুজরাটে তাঁদের প্রকল্প প্রায় ৫ হাজার সরাসরি চাকরি এবং অতিরিক্ত ১৫ হাজার চাকরি তৈরি করবে।
শুধু পোশাকে নয় মণিপুরের নারকীয় ঘটনার প্রতিবাদে হাতে কালো আর্ম ব্যান্ড পরেও এসেছিলেন অনেকে।
উত্তপ্ত মণিপুরের হিংসা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে মোদী সরকারের ব্যর্থতাকে উল্লেখ করে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে এসেছেন বিরোধী দলের নেতানেত্রীরা। এই প্রস্তাবে পরাজয় ঘটলেও হতে পারে রাজনৈতিক ‘জয়’।
বিরোধী জোটের মোকাবিলা করার জন্য দলীয় সাংসদদের বিভিন্ন নির্দেশ দিলেও এই জোটকে কটাক্ষ করে বাক্যবাণে বিঁধেছেন নরেন্দ্র মোদী। সরাসরি বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের নাম টেনে তাঁর বক্তব্য, ‘জঙ্গি সংগঠনের নামেও তো ইন্ডিয়া থাকে’।
অধিবেশনের শুরুতে জগদীপ ধনখড়ের বক্তব্য রাখার সময় বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন ও বিরোধী সাংসদরা।
বিজেপি সরকারের মূল হাতিয়ার ‘ডবল ইঞ্জিন সরকার’-কে ঠুকে অভিষেক বলেন, ‘ভাই! সিঙ্গেল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ইন্টারনেট চলছে, আর ডবল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ৩ মাস ধরে ইন্টারনেট বন্ধ রয়েছে। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় যে, ডবল ইঞ্জিন সরকার কতটা অযোগ্য এবং অদক্ষ।’
বিকেলের বিমানেই নয়াদিল্লি চলে যেতে পারেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।