উত্তরপ্রদেশের চূড়ান্ত ইভিএম ভোটিং পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এবার মোট ভোট পড়েছে ৬০.৮ শতাংশ। ২০১৭ সালে ভোটদানের হার ছিল ৬১.১ শতাংশ। এবার মহিলাদের ভোটদানের হার ৬২.২ শতাংশ।
পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনার আগের দিন সামনে এল লোকনীতি-সিএসডিএস বুথ ফেরত সমীক্ষার ফল (Lokniti-CSDS exit poll)। উত্তরপ্রদেশে কি (Uttar Pradesh) ফিরবে বিজেপি (BJP), কী হবে পাঞ্জাবের (Punjab) কংগ্রেস (Congress) সরকারের?
বর্তমান উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় বিজেপির বিধায়কের সংখ্যা ৩১২ জন। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল সপার বিধায়ক সংখ্যা মাত্র ৪৭। অন্যদিকে বহুজন সমাজ পার্টির (BSP)-র বিধায়ক রয়েছে ১৯ জন। তবে গতবারের বিজেপির জয়ের পিছনে অনেকটাই কাজ করেছিল নরেন্দ্র মোদী হাওয়া।
ভোটপর্বে অন্যতম দৃষ্টি আকর্ষণকারী প্রার্থীদের তালিকায় রয়েছেন,জাহুরাবাদের ওমপ্রকাশ রাজভর, বারাণসী দক্ষিণে নীলকণ্ঠ তিওয়ারি, রোহানিয়াতে অনুপ্রিয়া প্যাটেল। শেষ দফার এই ভোটে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ আসন হল বারাণসী।
পুরভোটে সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে বিরোধীরা। বিজেপি থেকে শুরু করে সিপিএম ও কংগ্রেস শাসকদলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলেছে। যদিও সেই সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন মমতা। তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন যে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে পুরভোট।
গো নিধন নয়, রাজ্যে গো-পালনের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। আর তার জেরেই রাজ্যে বেড়ে চলেছে গরুর সংখ্যা। এদিকে সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার ফলে তাদের উপদ্রবও বাড়ছে সব প্রান্তেই।
চতুর্থ দফার ভোট যুদ্ধ শুরু উত্তরপ্রদেশে। এই দফার নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ চতুর্থ দফায় লখনউয়ের পাশাপাশি লখিমপুর খেরি, সীতাপুর, পিলিভিট, হরদোই, উন্নাও, রায়বরেলি-সহ মোট ৫৯টি আসনের ভাগ্য নির্ধারণ হবে।
স্থানীয় লোকজনের মতে, কংগ্রেস ছেড়ে ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দেওয়া অদিতি সিং এই আসনে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ী হবেন। যদিও সকলের নজর এখন ভোটের ফলের দিকেই।
পুলিশ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, গ্রামবাসীরা যে দোকান থেকে মদ কিনেছে, সেই দোকানটি সমাজবাদী পার্টি প্রার্থী রমাকান্ত যাদবের ভাগ্নে রঞ্জেশের। পুলিশ চৌকির পাশেই এই মদের ঠেক বলে জানা গিয়েছে।
এদিন উত্তরপ্রদেশের মোট ১৬টি জেলা জুড়ে ৫৯টি আসনে হয়েছে ভোটগ্রহণ। সকাল ৭টা থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ পর্ব।