উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) কুশিনগরে (Kushinagar) গণপিটুনিতে মৃত্যু এক মুসলিম (Muslim) যুবকের। বিজেপি (BJP) সমর্থক ওই যুবক জয় শ্রীরাম (Jai Shri Ram) বলে স্লোগান দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ।
২৪ শে মার্চ লখনউতে বিজেপির বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এই বৈঠকে উত্তরপ্রদেশের পর্যবেক্ষক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ সহ পর্যবেক্ষক দলের জাতীয় সহ-সভাপতি রঘুবর দাসও উপস্থিত থাকবেন বলে জানা যাচ্ছে।
উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) গ্রেটার নয়ডায় (Greater Noida) অবস্থিত বেনেট ইউনিভার্সিটিতে (Bennete University) পড়তে গেলে ছাত্রছাত্রীদের এবং তাদের অভিভাবকদের 'দেশ বিরোধী' (Anti-national Activity) কাজ না করার অঙ্গীকারপত্রে সই করতে হবে। কোন কোন কাজ দেশবিরোধী বলল তারা?
জেপি নাড্ডার পাশাপাশি এদিন বিজেপির সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষের সঙ্গেও দেখা করেন যোগী। যোগী আদিত্যনাথ এবং বিএল সন্তোষের এই বৈঠকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়ালও উপস্থিত ছিলেন।
ভোটের ফল প্রকাশের অনেক আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি রিপোর্ট ঘুরতে থাকে যাতে দাবি করা হয় এবারের নির্বাচনে ২৫৫টি আসন পাবে বিজেপি। যা নিয়েই বর্তমানে শুরু হয়েছে নতুন শোরগোল।
২০২২ সালের বছরের বিধানসভা নির্বাচনে ২৭৩টি আসনে জয় পেয়েছে বিজেপি। ২০১৭ সালের ভোটের তুলনায় সংখ্যাটা কিছুটা কম হলেও উত্তরপ্রদেশে যোগী আদিত্যনাথের উপরই ভরসা রেখেছেন অধিকাংশ মানুষ। এদিকে উত্তরপ্রদেশের যোগী ঝড়ে পাকিস্তান থেকে উঠল সতর্ক বার্তা।
উত্তরপ্রদেশের জন্য যে বিজেপি ঝাঁপাবেই, তা বলাবাহুল্য কিন্তু মাটি ছাড়তে রাজি ছিল না সমাজবাদী পার্টিও। রাজ্যে দ্বিতীয় বিরোধী দল হিসেবে উঠে আসলেও, সপার ফলাফল মোটেও আশানুরূপ নয়।
উত্তরপ্রদেশে গেরুয়া ঝড়ে বিরোধীরা ধরাশায়ী হওয়ার বিষয়টি দেখেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, "২০১৪ সালে নতুন ধারার প্রশাসন ও রাজনীতি চালু করেছিলেন। আর সেই বিষয় নিয়েই বরাবর কথা বলতেন তিনি। আমার মনে হয় তারই পরিণাম উত্তরপ্রদেশের এই নির্বাচনে জয়।"
এর আগে ২০১৭ সালের শেষ বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরিয়েছিল ১১ মার্চ। সেই সময়েও বিপুল সংখ্যা গরিষ্ঠতায় রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরেছিল বিজেপি।
ফের বিপুল ক্ষমতা নিয়ে মসনদে বসতে চলেছেন যোগী আদিত্যনাথ। কিন্তু করোনা সঙ্কট হোক বা দেশজোড়া কৃষক আন্দোলনে বারাবার যোগীর মুখ পুড়লেও কি করে এত বড় জয় ছিনিয়ে নিলেন তিনি ?