মকর সংক্রান্তির আগের দিন পালিত হয় লোহরি উৎসব। গণনা অনুসারে এই বছর ১৪ তারিখ পালিত হবে উৎসব। এই উৎসব মূলত কৃষকরা পালন করেন। এই দিনটিকে শীত ঋতুর শেষ হিসেবে ধরা হয়।
স্বামীজির মন্দিরে প্রণাম নিবেদন করে বেলুড় মঠ প্রদক্ষিণ করে মূল মন্দিরের পাশে নির্মিত অস্থায়ী মণ্ডপে গিয়ে বসেন ভক্তরা। এই অস্থায়ী মন্ডপে সকাল সাড়ে নটা থেকে শুরু হয়েছে নানা অনুষ্ঠান।
মকর সংক্রান্তির উত্সবটি সূর্যের মকর রাশিতে অর্থাৎ তার পুত্রের চিহ্নে প্রবেশের জন্য পরিচিত। এই দিন থেকে শুভ কাজ শুরু হয় যা ধনু রাশিতে সূর্যের স্থানান্তরের কারণে বন্ধ থাকে। এই উৎসব আরেকটি বিশেষ জিনিসের জন্যও পরিচিত, তা হল সংকল্প।
তৃণমূল ও বিজেপি, উভয় রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের উদ্দেশে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়েছে। সকাল থেকে বিপুল জনসমাগম লক্ষ্য করা যাচ্ছে ভবতারিণী মন্দিরে।
১৮৮৬ সালের পয়লা জানুয়ারি এই উৎসবের সূচনা হয়েছিল। এই দিন রামকৃষ্ণ পরমহংস তাঁর অনুগামীদের কাছে নিজেকে ঈশ্বরের অবতার বলে ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু, উৎসবে সূচনা হয়েছিল ভিন্ন ভাবে। রইল কাহিনি
এবার নতুন বছরের শুরুতে রইল বিশেষ তালিকা। বছরের শুরুতে জেনে নিন কোন দিন কীভাবে কাটাবেন। রইল ২০২৩ সালের ছুটির তালিকা।
বাংলা ক্যালেন্ডার অনুসারে পৌষকে নবম মাস হিসাবে বিবেচনা করা হয়। প্রতি বছর পৌষ মাস সাধারণত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি শুরু হয়। প্রতি মাসের মতো পৌষ মাসেরও নিজস্ব ধর্মীয় গুরুত্ব রয়েছে এবং এতে অনেক বড় উৎসব পালিত হয়।
ইতিমধ্যেই ম্যাজিক ফিগার পার করে ১৫৬ ছুঁয়ে ফেলেছে বিজেপি। রাজ্য জুড়ে দেখা যাচ্ছে গেরুয়া শিবিরের উচ্ছ্বাস।
২০২২ এ পরপর দুইবার কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এপ্রিল মাসের পর এবার ডিসেম্বরের শীতের আমেজে নন্দনে অনুষ্ঠিত হবে চলচ্চিত্র উৎসব। প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবে বচ্চন পরিবার।
গোয়া চলচ্চিত্র উৎসব কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ৩ বিজয়ীর পোস্টার নিয়ে একটি স্যুভেনির তৈরি করা হবে। যা প্রকাশিত হবে উৎসব মঞ্চে। এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের উপহার দেওয়া হবে। ২০ নভেম্বর থেকে ২৮ নভেম্বর, ৮ দিন ধরে চলবে উৎসব।