হাওয়া অফিসের মতে আগামী তিনদিনে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, সপ্তাহের শেষে রবিবারে হালকা বৃষ্টিপাত হতে পারে। তবে তার আগে পর্যন্ত এমনই তাপপ্রবাহ চলতে থাকবে।
দিন হোক বা রাত, গ্রীষ্মের দাপটে অস্থির কলকাতা! কিন্তু এত গরম পড়ার কারণ কী?
আলিপুর হাওয়া অফিসের বার্তা অনুযায়ী সল্টলেক ও দমদমে বুধবার দুপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ ডিগ্রি। আলিপুর, হাওড়ার তাপমাত্রা ছিল ৪২ ডিগ্রি।
তৃণমূল নেতার এই মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আদালত অবমাননার অভিযোগ তুলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপের আর্জি জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন আইনজীবী তথা বিজেপি নেতা কৌস্তভ বাগচী।
বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পাশাপাশি ঘন্টায় ৩০-৪০ কিমি বেগে দমকা হাওয়া বইবে। যার জেরে স্বস্তি বজায় থাকবে জলপাইগুড়ি সহ পাহাড়ে।
দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। যার জেরে আগামী বুধবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতেও তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি রয়েছে।
মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম পুরুলিয়াতে রয়েছে তাপ প্রবাহের সতর্কতা। তাপমাত্রা ছুঁয়েছে প্রায় ৪২ এর কাছাকাছি কিন্তু ৪৫ ডিগ্রির মতো তাপ অনুভূত হচ্ছে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায়।
জল সঙ্কট তীব্র হয়েছে বাংলার নানা প্রান্তে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন কলকাতা ও গোটা বাংলার বিভিন্ন জায়গায় ভূগর্ভস্ত জল ১০ থেকে ২০ মিটারের নিচে আছে। ১০ শতাংশ এলাকায় এই জল রয়েছে ৩০ থেকে ৪০ মিটারের নিচে। তাই কলকাতার অবস্থা যে খুব ভাল আছে এমনটা নয়।
শান্তনুকে মতুয়া মহাসংঘের পাঠানো আগের নোটিশও খারিজ করেছে হাই কোর্ট। বলা হয়েছে, তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পুলিশকে নতুন করে নোটিশ পাঠাতে হবে। তিন দিন তথা ৭২ ঘণ্টা আগে সেই নোটিশ পাঠাতে হবে বলে জানিয়েছে আদালত।
আগামী ২৪ ঘন্টায় কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় আকাশ অংশত মেঘলা থাকবে। তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি থাকবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে যথাক্রমে ৪০ ও ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে।