ত্রিপুরায় তৃণমূলের প্রতিনিধি মনোনয়ন করা নিয়ে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, “আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, ত্রিপুরা একটা সন্ত্রাসমুক্ত রাজ্য। ৫ বছরে কোনও রাজনৈতিক হিংসা হয়নি।”
কুণাল বলেন, “দিন কয়েক আগে এখানে বিজেপির একজন এসেছিলেন। তিনি এখানে এসে গুড় বাতাসা, নকুল দানা খুব মিস করেছেন। তাই আমি বলছি বীরভূমের গ্রামে গ্রামে গুড়ের পাটালি খুব ভালো হয় শীতকালে। বিরোধীরা এলে অতিথির মতো রুটি আর গুড় পাটালি খাওয়াবেন।
শিল্প শহর হলদিয়ায় শ্রমিকদের মধ্যে থেকে একাধিকবার পুলিশি হেনস্থার অভিযোগ ওঠে। সে প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে পুলিশকে হুঁশিয়ারি দেন কুণাল।
শুভেন্দু অধিকারীর গড়ে দাঁড়িয়ে জনসমক্ষে স্বয়ং গিয়ে ডিয়ার লটারির টিকিট কিনে প্রকাশ্যে পোস্ট দিলেন কুণাল ঘোষ।
নীললোহিত ছিল তার কাছে একটা জাদুর টান ।কুণাল ঘোষের কাছে পুজোর আকর্ষণ ছিল পূজাবার্ষিকীর নীললোহিতের লেখা, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা ও সমরেশ মজুমদারের লেখা। এশিয়ানেট নিউজ বাংলার প্রতিনিধি ভাস্বতী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে টেলিফোনিক পুজোর আড্ডায় সাংবাদিক কুণাল ঘোষ।
সম্প্রতি নিখোঁজ বিনয়ের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারীর, সম্প্রতি এমনই অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বোরোলিনে মজেছেন কুণাল। তিনি নাকি সারাক্ষণ-ই বোরোলিন মেখে বসে থাকেন। বোরোলিন বাংলার এক আদি অন্তত্য় স্কিন কেয়ার রেমেডিতে নাম করেছে কয়েক দশক ধরে। বোরোলিন-এর মূল রহস্য নাকি লুকিয়ে রয়েছে এতে ব্যবহৃত বোরিক অ্যাসিড এবং জিঙ্ক অক্সাইডে। বোরোলিন এমনিতেই খুব তৈলাক্ত। তারপরে এটা মাখলে ত্বক বেশ পিচ্ছিলও হয়ে যায়। তাই, বোরোলিন মেখে গরমের মধ্যে বাইরে বের হতে বারণ করেন বাড়ির মা-দিদারা। না হলে ঘেমে নিয়ে একসা হতে পারে। কুণাল কি সে কথা জানেন!
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্যের পরই পাল্টা আসরে নামেন কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন প্রথমে কেন পার্থদা এই কথা বলেননি। প্রথম যখন সুযোগ পেলেন তখন চক্রান্ত বলেননি কেন? কেন সেদিন নিজেকে নির্দোষ বললেন না? কেন প্রথমেই তিনি বললেন না টাকা আমার নয়?
এসএসসি দুর্নীতি (SSC scam) মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ও তার ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Arpita Mukherjee)। এবার টালিগঞ্জের ফ্ল্যাটের পর অর্পিতার বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাটেও উদ্ধার হল বিপূল পরিমাণে টাকা। এই বিষে মুখ খুলে উদ্বেজনক বললেন কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)।
বিজেপি জানিয়েছে কুণাল ঘোষ বিনা আমন্ত্রণেই সোহম মন্ডলের ফ্ল্যাটে গিয়েছিলেন। তিনি যে আসবে তা বিজেপির কোনও নেতা বা মন্ত্রীই জানতেন না। সবাইকে সৌজন্য বোধে সম্ভাষণ করে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বেরিয়ে যান কুণাল।