রবিবার কুণাল ঘোষ সাংবাদিক বৈঠক করেন। সেখানে তিনি বলেন, তিনি ব্যক্তিভাবে এই সাংবাদিক বৈঠক করছেন। তারপরই সন্দেশখালির স্টিং অপারেশন নিয়ে বিজেপিকে নিশানা করেন।
তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রের খবর, শনিবার দুপুরে বেকবাগানে ডেরেক ও'ব্রায়েনের ব্যক্তিগত অফিসে গিয়েছিলেন কুণাল ঘোষ। সঙ্গে ছিলেন ব্রাত্য বসু।
আদালতে হাজিরা দেওয়ার সময়ই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, দলের অনেক ক্ষতি করেছেন কুণাল ঘোষ।
শুক্রবার সকাল থেকেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব কুণাল ঘোষ। দু-দুটি পদ হাতছাড়া হলেও দলের একনিষ্ঠ কর্মী দমতে রাজী নন। আর তাই ফের সকাল সকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় করলেন আক্রমণ। সেই দলের উদ্দেশ্যেই গর্জে উঠলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।
বুধবার বিকেলে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে আচমকাই সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল কুণাল ঘোষকে। তারপরই বৃহস্পতিবার তিনি নিজের মনের কথা বোঝালেন হীরক রাজার দেশে-র গান গেয়ে।
"কুণাল ঘোষকে দল থেকে অপসারণ করতে বলুন" সুদীপের চাঞ্চল্যকর চ্যাট ফাঁস
"একুশের নির্বাচনের আগেও চাকরি বিক্রির কথা জানত দল" অপসারিত হওয়ার পরে বিস্ফোরক কুণাল ঘোষ
লোকসভা নির্বাচনের আগে থাকতেই কুণাল ঘোষকে নিয়ে অস্বস্তি বাড়ছিল তৃণমূল কংগ্রেস। বুধবার এই অস্বস্তি ঝেড়ে ফেলার জন্য কড়া ব্যবস্থা নিল দলীয় নেতৃত্ব।
রাজীব কুমার ইস্যুতে কুণালের কথায় বিজেপি নির্বাচন কমিশনকে কিনে নিয়েছে। পাল্টা তোপ বিজেপি আর সিপিএম-এর।
কুণাল বলেন, 'আমি আর তাপস রায় একসঙ্গে রাজনীতি করেছি। তাপসদাতে অনেক বুঝিয়েছি। তাপসদার সঙ্গে আমার দাদা-ভাইয়ের মত সম্পর্ক। ব্রাত্যও বুঝিয়েছে।