মোদী সরকারের আমলে স্বাস্থ্য পরিষেবার শিক্ষা সকলের জন্য হয়েছে সহজলভ্য। কোভিড-১৯'ের বিরুদ্ধে শক্তিশালী হয়েছে ভারতের লড়াই।
কোভিশিল্ড-কোভ্যাক্সিন-স্পিটনিক ভি এই তিনটি করোনাভাইরাসের টিকাই বেশি ব্যবহার হচ্ছে ভারতে। কী করে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার টিকা আসল না নকল।
করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেওয়া হল জাইডাস ক্যাডিলার জাইকভ-ডিকে।
টিকা নিয়েও রেহাই নেই। টিকার দুটি ডোজ নেওয়ার পরেও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ৪০ হাজার। উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
মধুচক্রের পর্দা ফাঁস করল নৈহাটি থানার পুলিশ। করোনা আবহে এত মহিলা এক জায়গায় কি করে জমায়েত হল এবং কোথায় কোথায় কীভাবে এই দলটি ব্যবসা চালাতো তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
কোভিড পরিস্থিতি ক্রমশই উদ্বেগজন জায়গায় চলে যাচ্ছে কেরলে। সপ্তাহের শেষে লকডাউন জারি করা হয়েছে। যাচ্ছে কেন্দ্রীয় দলও।
করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা মঙ্গলবারের তুলনায় কিছুটা কম হলেও উদ্বেগ বাড়ছে। আক্রান্তের সংখ্যা ৪৩ হাজারের বেশি। তবে সুস্থতার হার ৯৭ শতাংশের বেশি।
অগাস্ট মাস থেকেই শিশুদের টিকা দেওয়ার কাজ শুরু হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে এমনই বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য।
করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেই ক্রমশই বাড়ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের প্রাদুর্ভাব। গত ২ মাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৫ হাজারেরও বেশি মানুষ। জানিয়েছেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী।
করোনাভাইরাস নিয়ে সংসদের উভয় কক্ষের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেই তিনি বলেন করোনা মহামারি যথেষ্টই উদ্বেগের।