বাইরে আসার সঙ্গে সঙ্গে হঠাৎ একটি সাদা সেডান তার গাড়ির সামনে এসে থামে। দুইজন বেরিয়ে এসে হরদীপ সিং নিজ্জারকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। কানাডার একটি মিডিয়া হাউস প্রকাশিত ভিডিওটি ভাইরাল হচ্ছে।
‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’ লেখার পাশাপাশি স্লোগান লেখা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধেও। 'জঙ্গি' তকমা দেওয়া হয়েছে তাকে।
কানাডার 'দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল' তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে যে খালিস্তানি সন্ত্রাসী নিজ্জারকে হত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে তারা কানাডা ছেড়ে যায়নি।
জাতীয় সংবাদপত্রের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, খালিস্তানি জঙ্গি পান্নু ভিডিওতে বলেছেন যে তাকে খুনের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে। ভারতীয় একাধিক এজেন্সি তাকে খুনের ষড়যন্ত্র করেছে।
বিশ্বকাপ ফাইনালের সময় নিরাপত্তায় একটি বড় ত্রুটি দেখা গেছে। এক প্যালেস্তাইন সমর্থক হঠাৎ মাঠে ঢুকে বিরাট কোহলির কাছে গিয়ে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরেন।
লস্কর-ই-তৈবা ও ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে খালিস্তানপন্থীদের। বিস্তারিত তদন্তের পর এমনই তথ্য হাতে পেয়েছেন ভারতীয় গোয়েন্দারা।
কূটনৈতিকদের দাবি জাস্টিন ট্রুডো ভারতবিরোধী খালিস্তানিদের প্রতি সহানুভূতিশীল। শুধু ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির জন্য তিনি খালিস্তানিদের খুশি করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ভারতে অনেক অপরাধী কানাডায় লুকিয়ে আছে।
ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলির ডসিয়ারে আরও বলা হয়েছে, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল খালিস্তানি নেতা নিজ্জার
ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের জারি করা বিবৃতিতে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো পার্লামেন্টে নিজারের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার বিষয়টি সরাসরি অস্বীকার করা হয়েছে। এছাড়া বিদেশমন্ত্রী মেলানিয়া জলির বক্তব্যেরও সমালোচনা হয়েছে।
ব্রিটেনে বসবাসকারী ভারতীয় কূটনীতিকদের মেরে ফেলার চক্রান্ত করছে খালিস্তানপন্থীরা। দু’দিন পরেই লন্ডনের রাস্তায় বেরোতে চলেছে বিশাল মিছিল।