মিজোরামের পশুপালন ও পশুচিকিৎসা বিভাগের মতে, রাজ্যের দীর্ঘ আন্তর্জাতিক এবং আন্তঃরাজ্য সীমানা পেরিয়ে সংক্রামিত পশুদের আসা বা সংগ্রহ করার সম্ভাবনা একটি প্রধান কারণ।
শ্রীলংকার উত্তর ও উত্তর-পূর্বের প্রদেশগুলিতে বিপুল সংখ্যক গবাদি পশুর মৃত্যু যেন আরও জটিল করে তুলেছে দ্বীপ রাষ্ট্রের পরিস্থিতিকে। গবাদি পশুর মড়কের জেরে গোরু ও পাঁঠার মাংস পরিবহণ নিষিদ্ধ করল শ্রীলঙ্কা সরকার।
২০১৫ সালে বিশ্ব দেখেছিল সেই ভয়াবহ ছবি। যেখানে একটি চিতাবাঘকে মেরে ফেলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে গাছে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই ভয়ঙ্কর ছবি ছিল পুরুলিয়ার কোটশিলার। সেখানেই এবার সিমনি জাবর জঙ্গল লাগোয়া গ্রামে চিতাবাঘের হানা।
মাটির বাড়িগুলি ভেঙে পড়ার ফলে একাধিক গবাদি পশু থেকে শুরু করে বাড়ির আসবাবপত্র সব জলে ভেসে গিয়েছে। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে যান পঞ্চায়েতের সদস্য থেকে শুরু করে প্রশাসনিক কর্তারা।