চন্দ্রযান ৩-এর উৎক্ষেপণের পরেই টুইটারে শুভেচ্ছা জানান মোদী। তিনি লেখেন এই মুহুর্ত প্রত্যেক ভারতীয়ের জন্য গৌরবের। এই মুহুর্তের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করে রয়েছেন ভারতীয়রা।
শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেশ সেন্টার থেকে সফল উৎক্ষেপণ চন্দ্রযান-৩এর। ভারতের চন্দ্র - অভিযান আজ আরও একবার নতুন মাত্রা পেল
টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ভারতের তৃতীয় চন্দ্রযান উৎক্ষেপণের জন্য শুভেচ্ছা বার্তা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
আর কিছুক্ষণের মধ্যেই মহাকাশে পাড়ি জমাবে চন্দ্রযান মহাকাশযান। ওড়িশার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে মহাকাশে পাড়ি জমাবে চন্দ্রযান।
চন্দ্রযান-৩ মিশন সফল হলে মহাকাশের ক্ষেত্রে এটি হবে ভারতের আরেকটি বড় সাফল্য। এদিকে জানা জরুরী কি চন্দ্রযান-৩? চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণ করা কঠিন কেন? কেন চন্দ্রযান-২ এর নিরাপদ অবতরণ করা গেল না? কী করবে চন্দ্রযান-৩?
গত কয়েক দশকে ভারতের মহাকাশ গবেষণার অনেক উন্নতি হয়েছে। চাঁদ ও মঙ্গল অভিযান করেছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ফের চন্দ্রাভিযান হচ্ছে। এক্ষেত্রে ভারতকে আর মোটেই বামন বলা যায় না।
চন্দ্রযান-৩ এর ফোকাস চন্দ্রপৃষ্ঠে নিরাপদ অবতরণ করা। এর আগে, ISRO চেয়ারম্যান এস সোমনাথ বলেছিলেন যে এটি মহাকাশের ক্ষেত্রে ভারতের আরেকটি বড় সাফল্য হবে।
চন্দ্রযান-৩ মিশন, যা ১২ থেকে ১৯ জুলাইয়ের মধ্যে চালু হতে চলেছে, এটি হবে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করার জন্য ভারতের দ্বিতীয় প্রচেষ্টা।
এই মিশন চালুর প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে। লঞ্চ প্রস্তুতি দল ভারতের সবচেয়ে ভারী রকেট, লঞ্চ ভেহিকল মার্ক-III-তে জুলাইয়ের মাঝামাঝি লঞ্চের লক্ষ্য পূরণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে।
চন্দ্রযান-৩ মিশনটি চন্দ্রের রেগোলিথ, চন্দ্র ভূকম্পনবিদ্যা এবং চন্দ্র পৃষ্ঠের প্লাজমার তাপ-ভৌত বৈশিষ্ট্য এবং অবতরণ স্থানের আশেপাশে মৌলিক গঠন সম্পর্কে তথ্য নেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র বহন করবে।