কোন বাংলার পুজো বেশি টানে ‘রাজচন্দ্র’কে? সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন গাজি আব্দুন নূর। প্রায় চ্যালেঞ্জের সুরেই বললেন- 'আমি জানি, দুর্গাপুজোর বোধন থেকে ষষ্ঠীর আগমন। নবপত্রিকা স্নান থেকে সংকল্প, খুঁটিয়ে। প্রশ্ন করুন, কী করে?'
বিশ্বায়নের হাত ধরে কুঁদঘাটের প্রগতি সঙ্ঘ যে চমক দিয়েছে, তা সত্যিই অভিনব। মহালয়ায় এই কমিটি মন্ডপে ব্যবস্থা করেছিল চণ্ডীপাঠের। এখানে অবশ্য নতুনত্ব নেই। চমক হল চণ্ডীপাঠের ভাষায়। এখানে প্রশ্ন উঠতে পারে, ভাষা তো একটাই...সংস্কৃত। তাতে চমক কি।
দুর্গাপুজোয় কনকনে শীত আর হিমেল বাতাস, হেলসিংবর্গের একেবারে অন্যরকম দুর্গাপুজোয় পুরোহিত হচ্ছেন নারীরা। জেনে নিন সেই অভাবনীয় প্রবাসী পুজোর গল্প।
আপনি যদি ভেবে থাকেন যে, দিল্লিতে নবরাত্রি এবং দুর্গাপুজোর মজা কোথায় উপভোগ করা যায়, তাহলে এই বিশেষ কয়েকটি মণ্ডপকে এখনই নিজের তালিকাভুক্ত করুন।
জীবনের স্রোত যেদিকেই বয়ে যাক না কেন, নিজের শখকে ছাড়েননি কান্দির প্রাক্তন বিধায়ক সফিউল। মহালয়া মানেই চরম ব্যস্ততা প্রবীণ শিল্পীর। কাঠামো তৈরি থেকে মাটির প্রলেপ দেওয়া, সবটা একা হাতেই করেন বনু।
প্রায় সাড়ে চারশো বছরের এক মন্দিরে একসঙ্গে অধিষ্ঠান করেন ৩ দুর্গা। দশভুজা নন, ৩ দেবীই এখানে চতুর্ভুজা রূপে অধিষ্ঠিত।
দুর্গাপুজোয় সন্তান লাভ করেছিলেন নিঃসন্তান নারী। সেই পুজোর রীতি মেনেই চলে আসছে বীরভূমের নাকপুর গ্রামের জমিদারদের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত দুর্গাপুজো।
মোগল সম্রাটদের থেকে লুকিয়ে রাজার অধিষ্ঠান। তারপর রাজপ্রাসাদ তৈরি করে শুরু হল দুর্গাপুজো। আজ কোন পরিস্থিতিতে দুর্গম পাহাড়ি গ্রামের দেবী আরাধনা?
দেবী চণ্ডিকার পূজারী দুর্গার পুজো হবে শুনে নিদান দেন, মূর্তি পুজো করা যাবে না। পটে এঁকে পুজো করা যেতে পারে। সেই থেকেই বর্ধমান রাজবাড়িতে শুরু হয়েছিল পটেশ্বরী দুর্গার পুজো।
বাংলাদেশে সংখ্যাগুরুদের আনন্দ উৎসবের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পিছিয়ে পড়েনি ঐতিহ্যের দুর্গাপুজোও। সবচেয়ে বেশি দুর্গাপুজো হচ্ছে চট্টগ্রাম জেলায়। কোভিড আবহে বিশাল অঙ্কের আর্থিক অনুদান দিয়ে পুজো করতে সাহায্য করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।