একাধিক ইস্যু নিয়ে রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য ছিল, “জেলায় জেলায় নেতারা দল ছাড়তে ছাড়তে একসময় তৃণমূল দলটাই উঠে যাবে।”
দেবজ্যোতি ঘোষের চাকরি হয় সুন্দিয়া পাড়া প্রাথমিক হাই স্কুলে। ২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যের ক্ষমতায় এলে সেই চাকরী ধাপে ধাপে পাকা করে ফেলেন। রাজনৈতিক প্রভাবশালী হওয়াতে স্থানীয় মানুষ রীতিমতো ভয়ে ঘোষ পরিবারের বিরুদ্ধে কোনো মুখ খুলতো না।
স্বাস্থ্য দপ্তরে নিয়োগের জন্য জেলা স্তরে গঠিত হয়েছিল একটি ২৮ জনের মনোনয়ন কমিটি। যে কমিটিতে ছিলেন রাজ্যের একাধিক মন্ত্রী এবং শাসকদলের নেতাসহ অন্যান্যরা। এবার সেই কমিটি ভেঙে নতুন কমিটি গঠনের নির্দেশ দিলো কলকাতা হাই কোর্ট।
স্কুল শিক্ষক নিয়োগ-কাণ্ডে জামিনের আবেদন নাকট পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। সিবিআই-এর বিশেষ আদালত ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাঁকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।
প্রাথমিক টেট পরীক্ষায় বসতে চলেছেন ৬ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৩১ জন। তাঁদের অভিভাবক মিলিয়ে ছুটির দিন প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ রাস্তায় নামবেন বলে অনুমান প্রশাসনের।
দুর্নীতি কবল থেকে সমাজকে রক্ষা করার প্রয়োজন। দুর্নীতি সকলের জীবনে সকল উন্নতির বাধার কারণে। এই দুর্নীতি দূর করতে সকলের প্রয়োজন সতর্ক হওয়া। সমাজের সর্বস্তরকেই প্রভাবতি করে দুর্নীতি।
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও বিপাকে মানিক ভট্টাচার্য। ৭ কোটিরও বেশি ব্যাঙ্ক আমানত ও এফডি যুক্ত করেছে ইডি তার মামলার সঙ্গে। ইডির অনুমান এই টাকা শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকেই এসেছে।
শনিবার কাঁথিতে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন ডিসেম্বরেই মেদিনীপুরের কলঙ্ককে বিতাড়িত করতে হবে। অভিষেক বলেন, '২০১৫ সালে ১ কোটি ১৫ লাখ টাকার টেন্ডার বেরিয়েছিল। গার্লস হস্টেলের টেন্ডার হয়েছিল এই কলেজরই।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ বীরভূমে। তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের বিডিও-র কাছে। পুরো বিষয়টি দেখবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ব্যাঙ্কশাল আদালতে ভার্চুয়াল শুনানিতে উপস্থিত পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। ১ মাসের রিমান্ড চাইছে ইডি।