১৫ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর, এই ১৭ দিনে উপভোক্তারা সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। তারপর ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত পরিষেবা দেওয়া হবে আবেদনকারীদের।
২০২০ সালের ডিসেম্বর মাস শুরুর দিন থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের এই ‘দুয়ারে সরকার’ কর্মসূচি রাজ্যে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছে। ৭টি পর্ব পেরিয়ে ২০২৩ সালের শেষ দুয়ারে সরকার শিবির বসতে চলেছে অষ্টম পর্যায়ে।
‘দুয়ারে সরকার’ ক্যাম্পগুলিতে ‘পাড়ায় সমাধান’ প্রকল্পের আবেদনও গ্রহণ করা হবে। ‘মানবিক প্রকল্প’-এর অধীনে বিশেষ ভাবে সক্ষম ব্যক্তিদেরও আর্থিক সাহায্য করা হবে।
ষষ্ঠ পর্যায়ের ক্যাম্পে একাধিক পরিষেবার আবেদন পত্র জমা দেওয়া যাবে। উল্লেখ্য গত দু'বছরে মোট ৩ লাখ ৭৫ হাজার ক্যাম্প হয়েছে।
দুয়ারে আইন পরিষেবার অধীনে গ্রামবাসীদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যাবেন উকিলরা। যেকোনও সমস্যায় জর্জরিত সাধারণ মানুষকে দেওয়া হবে আইনি পরামর্শ।
আজ শেষ হল 'দুয়ারে সরকার'-এর পঞ্চম সংস্করণ । শুরু হয়েছিল ১ নভেম্বর থেকে। এটি শেষ হয়েছে আজ অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর। এই সময়ের মধ্যে রাজ্যে ৮২ হাজার ৩৪৫টি ক্যাম্প করা হয়েছিল রাজ্য জুড়ে।
পূর্ব বর্ধমানের মঙ্গলকোটের ভাল্য গ্রাম পঞ্চায়েতের পিন্ডিরা হাইস্কুলের ক্যাম্পে ফর্ম মিলছে না বলে অভিযোগ তুললেন স্থানীয়রা। বরং মুদির দোকান থেকে বেআইনিভাবে দেদার বিকোচ্ছে ফর্ম।
নদী ভাঙ্গন সমস্যার স্থায়ী সমাধান না তো ভোট বয়কট। মন্ত্রীর সামনে সাফ জানিয়ে দিলো ভাঙ্গন কবলিত মালদার বিস্তীর্ণ এলাকার বাসিন্দারা। মন্ত্রী তাঁদের স্থায়ী সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন।
উত্তরবঙ্গে বিজয়া সম্মেনলীর মঞ্চে দাঁড়িয়ে দুয়ারে সরকারের কথা ঘোষণা করেছিলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার জানানো হল সেই প্রকল্প শুরুর দিনক্ষণও।
রাজ্যের মহিলাদের জন্য সুখবর। ১ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত নতুন করে আবেদন করা যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের জন্য। শুরু হচ্ছে দুয়ারে সরকার কর্মসূচি।