দেবাদিদেব মহাদেব এবং কুবেরের কথোপকথনের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন পার্বতী-পুত্র গণেশও। জেনে নিন সেই অজানা পৌরাণিক কাহিনী।
র্ত্যলোকে ভগবান শিবের পূজা প্রথমবার কে করেছিলেন? সেই সম্পর্কে রচিত আছে একটি চমকপ্রদ লোককথা।
দেবী সরস্বতীকে নজরবন্দি করার জন্য চারিদিকে চোখ রাখছিলেন দেবতা ব্রহ্মা। তারপরেই ঘটল মহা অঘটন।
গণেশ এবং কার্তিক দুজনেই শিব এবং পার্বতীর অত্যন্ত স্নেহের দুই সন্তান। কিন্তু, এই দুই সন্তানের মধ্যেই একদিন বেধে গেল বিষম ঝগড়া।
অবশেষে সমর্থকদের মুখে হাসি ফুটতে চলেছে। বৃষ্টি থামার পর বিকেল ৪টে ১৫ মিনিটে দুই আম্পায়ার মাঠ পরীক্ষা করে জানালেন, ম্যাচ ৪টে ৪০ মিনিট শুরু হবে। দুই দলই ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলবে। বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও এই ম্যাচ দেখার জন্য সকলে মুখিয়ে ছিলেন।
জপমালাতে কখনও ১০৮টি পুঁতি থাকে, কখনও আবার মাত্র ২৭টি পুঁতি থাকবে। ২৭টি পুঁতির মালাকে বলা হয় সুমরানি।
যেকোনও প্রকারের অভাব বা দারিদ্র্যতা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য জ্যোতিষীরা কুবের দেবতার পুজো করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ধনদেবতার পুজো করলে ঘরে সুখ-শান্তি ফেরে, যেকোনও আর্থিক সমস্যা বা অনটন থেকে মুক্তি লাভ করা যায়।
জ্যোতিষশাস্ত্রে কুবেরের নাম জপ করার কথাও বলা হয়েছে। আপনি যদি আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে আপনার সম্পদের দেবতা কুবেরের এই ১০৮টি নাম জপ করা উচিত। এতে করে আপনার আর্থিক সংকট দূর হবে এবং অর্থের ভাণ্ডার পূরণ হবে।
মেছুয়াবাজার সার্বজনীন পুজো কমিটির উদ্য়োক্তাদের কথায়, চলতি বছর তাঁরা হিন্দুধর্মের সব আরাধ্য দেবতার তুলে ধরতে চেয়েছেন। ধর্মের মধ্য়ে কোনও ভেদাভেদ নেই - এই বার্তাই তারা দিয়েছেন। আর সেই কারণেই মণ্ডপে বিশেষভাবে স্থান পাচ্ছে শিখ, জৈন, বৌদ্ধ ধর্মের প্রতীক।
মন্দিরটি এত বড় যে এখানে একসঙ্গে প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ একসঙ্গে ধ্যান করতে পারে এবং এই কারণে এটি বিশ্বের বৃহত্তম ধ্যান কেন্দ্র।