শনিবার লোকসভা নির্বাচনে সপ্তম তথা শেষ দফার ভোটগ্রহণ। তার ঠিক আগে পশ্চিমবঙ্গ থেকে এক আবেদনকারীকে ভারতীয় নাগরিকত্বের শংসাপত্র দেওয়া অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
সুপ্রিম কোর্টে সিএএ মামলায় বিরোধীদের হয়ে উপস্থিত ছিলেন কপিল সিবাল, ইন্দিরা জয়সিং। কেন্দ্রের হয় সওয়াল করেন সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা।
১১ মার্চ দেশে কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) কার্যকর করা হয়েছিল। এই আইনের আওতায় পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসা হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিস্টান শরণার্থীরা ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবেন।
যোগ্যব্যক্তিরা একটি সম্পূর্ণ অনলাইন মোডে নাগরিকত্বের আবেদন জমা দিতে পারেন। এরজন্য একটি ওয়েব পোর্টাল সরবরাহ করা হয়েছে।
আজ রাতেই জারি হতে পারে সিএএ-র বিজ্ঞপ্তি। বলছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের একটি সূত্র।
CAA-এর মাধ্যমে সেই শরণার্থীরা উপকৃত হবে যাদের প্রয়োজনীয় নথিপত্র নেই। দীর্ঘমেয়াদী ভিসার জন্য সর্বোচ্চ সংখ্যক আবেদন ইতিমধ্যেই জমা পড়েছে পাকিস্তান থেকে।
বাংলায় সিএএ কার্যকর হবেই, পঞ্চায়েত ভোটের আগে বিজেপির জনসভা থেকে নিশ্চয়তা দিলেন মতুয়া নেতা শান্তনু ঠাকুর।
রবিবার ঠাকুরবাড়ির বৈঠকে হাজির ছিলেন গাইঘাটার বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর, বনগাঁ উত্তরের বিধায়ক অশোক কীর্তনীয়া এবং রাণাঘাট উত্তর-পূর্বের বিধায়ক মুকুটমণি অধিকারী। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে হয় বৈঠক।