বিচ্ছিন্নতাবাদী তথা ‘নিষিদ্ধ’ সংগঠন শিখস ফর জাস্টিস (এসএফজে)-এর সক্রিয় সদস্য ছিলেন হরদীপ সিং নিজ্জার। তাঁকে ‘খালিস্তানি জঙ্গি’ হিসেবে ঘোষণা করেছিল ভারত সরকার।
ভোট দুষ্কৃতীদের মুক্তাঞ্চলে পরিণত হয়েছে ভাঙড়। গত চার দিন ধরেই সন্ত্রাস চলছে ভাঙড় এক নম্বর ও দুই নম্বর ব্লক জুড়ে। মনোনয়নের শেষে দিনেও তার ব্যাতীক্রম হয়নি।
উত্তর দিনাজপুরের চোড়ায় বাম ও কংগ্রেসের মিছিল লক্ষ্য করে চলল গুলি। এই ঘটনায় তিন জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে। একজনের মৃত্যু হয়েছে। আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ দুই আইনজীবীর
শনিবার ভোর পর্যন্ত উদ্ধার করা গিয়েছে ১২০টিরও বেশি মৃতদেহ। ইতিমধ্যেই দু'শো ছাড়িয়েছে মৃতের সংখ্যা।
সাক্ষীর মৃত্যুর দায় কি শুধু সাহিলেরই? এই প্রসঙ্গেই একটি বড়সড় বিষয়ের দিকে আঙুল তুলে দিলেন সাক্ষীর মা।
সোমবার থেকে তিন দিনের মণিপুর সফর অমিত শাহের। তার আগেই রবিবার ৪০ বিচ্ছিন্নতাবাদীকে হত্যা করল সেনা।
মেয়ের পাশ করার আনন্দ নয় বরং শোকের ছায়া নিহত তরুণীর পরিবারে। উচ্চ মাধ্যমিকে সাফল্য পেলেও রেজাল্ট দেখার জন্য আর নেই তাঁর মেয়ে।
রাজৌরি সেক্টরের কান্দি জঙ্গলে সেনা, জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ এবং সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (সিআরপিএফ) যৌথ অভিযানে সকাল সাতটার দিকে জঙ্গিদের ঘিরে ফেলা হয়েছিল।" পরবর্তী এনকাউন্টারে, একজন জঙ্গি নিহত এবং একজন জঙ্গি সম্ভবত আহত হয়।
শুক্রবার কাশ্মীরের রাজৌরি সেক্টরে এই সন্ত্রাসবাদী হামলার ঘটনা। যাতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর মোট ৫ জওয়ান নিহত হন। আপাতত রাজৌরি এবং পুঞ্চ এলাকায় চলছে কড়া তল্লাশি। সেইসঙ্গে ড্রোনেও চলছে নজরদারি।
সেনা বাহিনীর উত্তর কমান্ড একটি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, গত মাসে জম্মুর ভাটা ধুলিয়ানের টোটাগালি এলাকায় আর্মির ট্রাকে অতর্কিতে জঙ্গি হামলায় পাঁচ সেনা জওয়ানের মৃত্যু হয়েছিল।