দেখা গিয়েছে সেনাবাহিনী পুলিশ কর্মীদের পিটিয়ে রক্তাক্ত করে ফেলে। পাকিস্তানি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশ সদস্যদের ভুল ছিল যে তারা এক সেনা জওয়ানের ভাইয়ের কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে।
প্রতিবাদী তরুণের বক্তব্যের সারমর্ম হল- আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যেই মোদীকে হত্যা করা হবে। যদিও আগেও প্রধানমন্ত্রীকে একাধিক হুমকি দেওয়া হয়েছিল।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিবৃতি সামনে এসেছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এক্স হ্যান্ডেলে বিবৃতি দিয়ে লিখেছে (আগের টুইটার), "নির্ধারিত পদ্ধতি অনুসারে উভয় রাজ্যের ট্যাবলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে।"
সুপ্রিম কোর্ট মহিলার আবেদনে পঞ্জাব সরকারকে একটি নোটিশও জারি করেছে এবং উত্তর দাখিল করতে বলেছে। এখন এই মামলার শুনানির পর সুপ্রিম কোর্ট সিদ্ধান্ত নেবে ওই বয়স্ক মহিলাকে ধর্ষণের মামলায় অভিযুক্ত হিসেবে বিচার করা হবে কি না।
প্রশ্ন উঠছে পঞ্জাব থেকে গ্রেফতার হওয়া সত্ত্বেও কেন দিল্লি বা পঞ্জাবের জেলে না রেখে অসমের ডিব্রুগড়ে কেন নিয়ে যাওয়া হল অমৃতপালকে? এমনকি অমৃতপালের সহযোগীদেরও ডিব্রুগড়ের জেলেই বন্দি করে রাখা হয়েছে।
গ্রেফতারির যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে সেখানে তার পরনে সাদা কুর্তা এবং মাথায় হলুদ পাগড়ি দেখা যাচ্ছে।
পঞ্জাব পুলিশের জালি অমৃতপাল সিং-এর দেহরক্ষী তেজিন্দর। তার কাছে রয়েছে খালিস্তান আন্দোলনের প্রচুর তথ্য।
খালিস্তানপন্থীরা একটি আলাদা দেশ চান, ভারতের অন্দরে কোন কোন রাজ্য নিয়ে সেই দেশ চান তাঁরা? ভারত সরকারের সঙ্গে কেন একমত হয়েছে কানাডা সরকার। জেনে নিন খালিস্তান ও অমৃতপাল সিং-এর বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য।
পঞ্জাব পুলিশের চোখের সামনে দিয়েই পালিয়ে গেছেন খালিস্তানি নেতা অমৃতপাল সিং। জঙ্গি দলপতির খোঁজে দিনভর তল্লাশি চালাচ্ছে তদন্তকারীরা।
পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসে ল কলেজের ৩০ জন হিন্দু ছাত্র হোলি উৎসব পালনের প্রস্তুতি নিয়েছিল। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে লিখিত অনুমতিও নেওয়া হয়েছে।