দেবীর বোধন থেকে দশমীর সিঁদুর খেলা- সব নিয়েই হয় খবর। আর এবছরও হল না তার অন্যথা। ঐতিহ্য বজায় রেখে এবারের পুজোতেও মিলল ঝলক।
মেয়ের স্মৃতিচারণায় উঠে এল হাজারো গল্প। কেমন আছে আজ ঐন্দ্রিলার পরিবার?
সকলের মতো সেলেবরাও সেরে ফেলেছেন পুজোর প্ল্যান। জেনে নিন পুজোর কদিন কীভাবে কাটাবেন অঙ্গনা।
পুজোর কোন দিন কী করবে, কোথায় যাবে সবই ছকে ফেলেছেন ঋত্বিকা সেন। জেনে নিন কোথায় দেখা মিলবে তাঁর।
একা একা পুজো কেমন করে কাটাবে তা জানতে আগ্রহী সকলে। সদ্য জিতু জানালেন কেমন কাটাবেন পুজো।
আজও এই পুজো নিষ্ঠা সহকারে করেন শেঠ পরিবারের সদস্যরা। কথিত আছে ওই দুর্গাপুজো দেখতে ওই বাড়ী এসেছেন শরৎচন্দ্র চট্ট্যোপধ্ধ্যয়, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় , জগদীশ চন্দ্র বসু।
সদ্য পুজো করতে চেয়ে তমলুক পুরসভার কাছে অনুমতি চেয়েছিল একটি ক্লাব। অনুমতি দেয়নি পুরসভা। সেই নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা করে ওই ক্লাব। শুক্রবার সেই মামলার শুনানি ছিল।
জ্যোতিষবিদদের মতে মনের ইচ্ছে বা আকাঙ্খা কখনই কারও কাছে প্রকাশ করা উচিৎ নয়। যা যেকোনও সময়ই নজর লাগতে পারে।
২০২১ সালে বাংলাদেশের ফরিদপুরে দুর্গা ঠাকুরের মূর্তি ভেঙে যে ন্যক্কারজনক ধর্মবিদ্বেষ দেখিয়েছিল দুষ্কৃতীরা, ২০২৩ সালেও সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখা গেল ঢাকা শহর থেকে কিছুটা দূরেই।
পুজোর দিন মিলেনিয়াম পার্ক থেকে লঞ্চ ছাড়বে সকাল ১১টায়। সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, তিনদিনেই থাকছে এই পুজো পরিক্রমার ব্যবস্থা। মাত্র সাড়ে সাতশো টাকা খরচ করে এই সুবিধা নিতে পারেন।