এমতাবস্থায় যে কোনও উপবাসের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। যদি পূর্ণিমার দিনে উপবাস করা হয়। তাই তিনি পিতৃ দোষ থেকেও মুক্তি পান। সন্তান সুখও পাওয়া যায় এবং চন্দ্রদোষও দূর হয়।
পঞ্জিকা মতে বুদ্ধ পূর্ণিমা তিথি শুরু হচ্ছে ৩১ বৈশাখ রবিবার। ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুসারে ১৫ মে রবিবার শুরু হয়েছে বুদ্ধ পূর্ণিমা তিথি। এদিন দুপুর ১২.৪৭ মিনিটে শুরু হয়েছে তিথি। আর চলবে ১৬ মে সকাল ৯.৪৪ মিনিট পর্যন্ত।
শাস্ত্র মতে ভগবান বুদ্ধ, ভগবান বিষ্ণু ও ভগবান চন্দ্রদেবের পূজা করার বিধান রয়েছে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে মহাত্মা বুদ্ধ ভগবান বিষ্ণুর অবতার পৃথিবীতে এসেছিলেন। আসুন জেনে নিই বুদ্ধ পূর্ণিমার তারিখ, শুভ সময় ও গুরুত্ব সম্পর্কে।
চৈত্র মাসে যে পূর্ণিমা আসে তাকে চৈত্র পূর্ণিমা বলা হয়। শ্রী রামের পরম ভক্ত হনুমান জির জন্মবার্ষিকীও এই দিনে পালিত হয়। হিন্দু ধর্মে সনাতন ধর্মের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই দিনে পবিত্র নদীতে স্নান ও দান করা হয়। এতে করে মানুষ সব দুঃখ থেকে মুক্তি পায়।
হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমাকে বলা হয় পৌষ পূর্ণিমা (Paush Purnima)। শাস্ত্রে, পৌষ পূর্ণিমা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন হিসেবে বিবেচিত। এই দিন ভক্তরা পবিত্র নদীতে স্নান করলে পূর্ণিমা অর্জন করা সম্ভব, এমনই রীতি প্রচলিত।
হিন্দু ধর্মে পূর্ণিমার (Full Moon) একটি বিশেষ স্থান আছে। হিন্দুদের অধিকাংশ পুজো হয় পূর্ণিমা তিথি অনুসারে। তাছাড়া, যে কোনও শুভ কাজ শুরু করতে অনেকেই পূর্ণিমা (Full Moon) তিথি বেছে নেন। জেনে নিন ২০২২ সালে কবে কবে পূর্ণিমা তিথি রয়েছে।
শারদ পূর্ণিমায় সমস্ত ঘরে ঘরে মা লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়। যার তোড়জোড়ও শুরু হয়ে গিয়েছে। শারদ পূর্ণিমার শুভ মুহূর্ত শুরু হয়ে যাবে ১৯ অক্টোবর বিকেল ৫ টা ২৭ মিনিট থেকে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, পূর্ণিমার তিথি পড়েছে সন্ধ্যে ৭ টা থেকে। এবং এই শারদ পূর্ণিমার তিখি শেষ হবে ২০ অক্টোবর ৮ টা ২০ মিনিটে। শারদ পূর্ণিমার দিনে বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে, যা নিষ্ঠাভরে পালন করলে ভালো ফল দেয়।