সূচনা পর্ব থেকেই তুঙ্গে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের টিকিটের চাহিদা। শুধু তাই নয় নজর কেড়েছে এই ট্রেনের মেনুও। দুপুর ও রাতের খাওয়ারে কী কী থাকছে এই ট্রেনের?
রেল পরিষেবা স্বচ্ছল করে তোলার জন্য ভারত সরকারের প্রশংসা করে তাঁর বক্তব্য, “ভারতীয় রেলের সংস্কৃতি বদলে দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার আধুনিক পরিষেবাযুক্ত হাইস্পীড ট্রেনের দিকে এগোচ্ছে।”
রেলের কর্মীকে ধরেই আরপিএফ কর্মীরা প্রচণ্ড মারধর করেন বলে অভিযোগ। ঘটনার জেরে বোলপুর স্টেশনে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়।
এর আগে সারা দেশ জুড়ে মোট ৬টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হয়েছে। তবে বাংলার বুকে এই প্রথম গড়াল এই ট্রেনের চাকা। হাওড়া স্টেশনের ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে স্থাপিত হয়েছিল বিশেষ মঞ্চ।
স্লোগান কাণ্ডের পর বন্দে ভারতের উদ্বোধনের মঞ্চেই উঠলেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঞ্চের পাশেই একটি চেয়ারে বসে থাকতে দেখা যায় তাঁকে।
সবুজ পতাকা নেড়ে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রা শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেমি হাইস্পিড ট্রেনে ট্রেনে চড়ে রীতিমত উত্তেজিত কয়েকজন পড়ুয়া।
কয়েকদিন আগেই শান্তিনিকেতনে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের স্টপেজ চেয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণোকে চিঠি দিয়েছিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তারপরই স্টপেজ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রকাশ্যে আসে।
হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত ট্রায়াল রান শুরু হয়েছিল সোমবার দুপুরে। আজ সম্পূর্ণ হলো সেই ট্রায়াল।১৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা বেগে দৌড়ে এটি জলপাইগুড়ি পৌঁছতে সময় নিয়েছিল মোট ৭ ঘন্টা ৫২ মিনিট।
বহু প্রতীক্ষার পর প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস পাচ্ছে। হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ির মধ্যে চলবে এই ট্রেন। ট্রায়াল রান হয়ে গিয়েছে। এখন ট্রেন চালু হওয়ার অপেক্ষা।
জাতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে যোগ দিতে বঙ্গে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর উপস্থিতিতেই হাওড়া থেকে এই সেমি হাইস্পিড ট্রেনের উদ্বোধন হতে পারে বলে চলছে অলোচনা।